শিক্ষা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
শিক্ষা লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

মঙ্গলবার, ফেব্রুয়ারী ১৮, ২০২৫

এইচএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি

এইচএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি

এইচএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি সঠিকভাবে নেওয়া সফলতার চাবিকাঠি। নিচে প্রস্তুতির জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ ও প্রশ্ন-উত্তর সম্পর্কিত তথ্য প্রদান করা হলো:


📚✍️ ছবিতে শিক্ষার্থীরা গভীর মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করছে, যা পরিশ্রম ও মনোনিবেশের প্রতিচ্ছবি তুলে ধরে।




১. অধ্যয়নের পরিকল্পনা তৈরি করুন:

  • সময়সূচি নির্ধারণ করুন: সপ্তাহিক ও মাসিক ভিত্তিতে কোন বিষয় কখন পড়বেন তা নির্ধারণ করুন।
  • লক্ষ্য নির্ধারণ করুন: প্রতিদিনের অধ্যয়নের জন্য নির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থাপন করুন।

২. পাঠ্যবই ও সহায়ক বই ব্যবহার করুন:

  • পাঠ্যবই: প্রথমে পাঠ্যবই ভালোভাবে পড়ুন এবং বিষয়বস্তু বুঝুন।
  • সহায়ক বই: বিষয়ভিত্তিক সহায়ক বই ও নোট ব্যবহার করে ধারণা স্পষ্ট করুন।

৩. বিগত বছরের প্রশ্নপত্র অনুশীলন করুন:

  • প্রশ্নপত্র সংগ্রহ করুন: বিগত বছরের প্রশ্নপত্র সংগ্রহ করে সমাধান করুন।
  • সময় মেনে পরীক্ষা দিন: নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রশ্নপত্র সমাধান করে পরীক্ষার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
 (এইচএসসি) পরীক্ষার প্রস্তুতির দৃশ্য তুলে ধরেছে। এটি একটি শান্ত, আলোপূর্ণ অধ্যয়ন কক্ষের মধ্যে শিক্ষার্থীর দৃঢ় মনোযোগ এবং প্রস্তুতির প্রতিফলন।


৪. অনলাইন রিসোর্স ব্যবহার করুন:

  • শিক্ষামূলক ওয়েবসাইট: প্রথম আলো, ১০ মিনিট স্কুল ইত্যাদি ওয়েবসাইট থেকে প্রস্তুতি সম্পর্কিত তথ্য ও মডেল টেস্ট সংগ্রহ করুন।
  • ইউটিউব লেকচার: বিষয়ভিত্তিক লেকচার ও সমাধান ভিডিও দেখুন।

৫. নিয়মিত পুনরাবৃত্তি ও মক টেস্ট দিন:

  • পুনরাবৃত্তি: নিয়মিত পূর্বে পড়া বিষয়গুলো পুনরাবৃত্তি করুন।
  • মক টেস্ট: মক টেস্ট দিয়ে নিজের প্রস্তুতি মূল্যায়ন করুন।

৬. মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিন:

  • পর্যাপ্ত ঘুম ও পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করুন।
  • নিয়মিত ব্যায়াম ও মেডিটেশন করুন।

প্রশ্ন ও সমাধান সম্পর্কিত তথ্য:

  • বিগত বছরের প্রশ্নপত্র ও সমাধান: ব্যাকরণ স্কুল ও অন্যান্য অনলাইন প্ল্যাটফর্মে পাওয়া যায়। 
  • মডেল টেস্ট ও সাজেশন: ১০ মিনিট স্কুল ও অন্যান্য শিক্ষামূলক ওয়েবসাইটে উপলব্ধ।

সঠিক পরিকল্পনা, নিয়মিত অধ্যয়ন ও অনুশীলনের মাধ্যমে এইচএসসি পরীক্ষায় সফলতা অর্জন করা সম্ভব।



এইচএসসি পরীক্ষার চুড়ান্ত প্রস্তুতি নিতে হলে আপনাকে বিভিন্ন বিষয়ের ওপর প্রস্তুতি নিতে হবে। এখানে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, জীববিজ্ঞান, রসায়ন, পদার্থবিদ্যা — এই বিষয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর প্রস্তুতির জন্য দেয়া হলো:


বাংলা (মডেল প্রশ্ন)

প্রশ্ন: জীবন সুন্দর বা জীবনযাপন সম্পর্কে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি ব্যাখ্যা করুন। উত্তর: জীবন সুন্দর হতে পারে যদি আমরা সৎ পথে চলি, অন্যের প্রতি সহানুভূতি প্রদর্শন করি, এবং আমাদের কাজের মাধ্যমে সমাজের উপকার করি। জীবনের সুন্দরত্ব আসলে আমাদের অভ্যন্তরীণ শান্তি, পরিশ্রম, এবং সদ্বিচার অনুসরণের মধ্যে নিহিত থাকে। জীবনের প্রতি প্রত্যাশা রাখতে হবে, প্রতিটি মুহূর্তকে মূল্যবান করতে হবে।


ইংরেজি (মডেল প্রশ্ন)

প্রশ্ন: Write an essay on "The Importance of Education." Answer: Education is the key to success. It provides us with the knowledge and skills necessary to face challenges and improve our lives. Through education, we can develop critical thinking, creativity, and leadership qualities. It empowers individuals and helps in social and economic development. A well-educated society contributes to the prosperity of the nation, fostering innovation and global harmony. In conclusion, education is an essential tool for personal and collective growth, making it a pillar of society.


গণিত (মডেল প্রশ্ন)

প্রশ্ন: Solve for x in the equation 3x+5=203x + 5 = 20. উত্তর:
To solve for x, we subtract 5 from both sides: 3x=2053x = 20 - 5
3x=153x = 15
Now, divide both sides by 3: x=153x = \frac{15}{3}
x=5x = 5
Thus, the solution is x=5x = 5.


জীববিজ্ঞান (মডেল প্রশ্ন)

প্রশ্ন: What is photosynthesis and why is it important for plants? Answer: Photosynthesis is the process by which green plants use sunlight to synthesize foods from carbon dioxide and water. It occurs in the chloroplasts of plant cells, where chlorophyll absorbs sunlight. This process produces glucose, which plants use for energy, and oxygen, which is released into the atmosphere. Photosynthesis is essential for plant growth and provides the foundation of energy for nearly all life on Earth.


রসায়ন (মডেল প্রশ্ন)

প্রশ্ন: Write the chemical equation for the reaction between hydrochloric acid (HCl) and sodium hydroxide (NaOH). Answer:
The chemical reaction between hydrochloric acid and sodium hydroxide is a neutralization reaction. The balanced equation is: HCl(aq)+NaOH(aq)NaCl(aq)+H2O(l)HCl(aq) + NaOH(aq) \rightarrow NaCl(aq) + H_2O(l)

In this reaction, hydrochloric acid reacts with sodium hydroxide to form sodium chloride (salt) and water.


পদার্থবিদ্যা (মডেল প্রশ্ন)

প্রশ্ন: State Newton's Second Law of Motion and explain it with an example. Answer:
Newton's Second Law of Motion states that the force acting on an object is equal to the mass of that object multiplied by its acceleration, i.e.,
F=maF = ma
Where F is the force, m is the mass, and a is the acceleration.
Example:
If a car with a mass of 1000 kg accelerates at 2 m/s², the force required to move the car can be calculated as:
F=1000kg×2m/s2=2000NF = 1000 \, kg \times 2 \, m/s² = 2000 \, N
Thus, the force needed is 2000 Newtons.


পরামর্শ:

  • প্রশ্নপত্র সমাধান: বিগত বছরের প্রশ্নপত্রগুলো নিয়মিত অনুশীলন করুন।
  • টাইম ম্যানেজমেন্ট: সময়ের সীমাবদ্ধতার মধ্যে উত্তর দেওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
  • বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি: প্রতিটি বিষয়ের গুরুত্ব অনুযায়ী প্রস্তুতি নিন, যেমন গণিত ও পদার্থবিদ্যার জন্য বেশি সময় দিন।

এই প্রস্তুতি আপনার চূড়ান্ত পরীক্ষা প্রস্তুতিতে সহায়ক হবে।




সোমবার, ফেব্রুয়ারী ১৭, ২০২৫

ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তায় হাজারো শিক্ষার্থী

ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তায় হাজারো শিক্ষার্থী

সেশনজটে শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ: 

  দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে সেশনজটের কারণে শিক্ষার্থীরা মারাত্মক দুর্ভোগের শিকার হচ্ছে। বিশেষ করে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পরীক্ষার দীর্ঘসূত্রিতা, প্রশাসনিক জটিলতা এবং নানা ধরনের অস্বাভাবিক পরিস্থিতির কারণে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা জীবন বিলম্বিত হচ্ছে, যা তাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

পত্রিকায় প্রকাশিত লেখক তৌফিক সুলতান স্যার এর লেখা,Towfiq Sultan Sir,المؤلف توفيق سلطان السير نشر في جريدة توفيق سلطان السير,Author Towfiq Sultan Sir published in the newspaper, Towfiq Sultan Sir, 


সেশনজট কী এবং কেন হয়?

সাধারণত কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পাঠ্যসূচি সম্পন্ন করতে না পারলে সেটাকে সেশনজট বলা হয়। এটি মূলত বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে, যেমন –
পরীক্ষা ও ফল প্রকাশে বিলম্ব: নির্ধারিত সময়ে পরীক্ষা না হওয়া বা পরীক্ষার ফল প্রকাশে দীর্ঘ সময় লাগার কারণে নতুন সেমিস্টার শুরু হতে দেরি হয়।
শিক্ষক সংকট ও প্রশাসনিক দুর্বলতা: পর্যাপ্ত শিক্ষক না থাকা এবং প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে বিলম্ব হলে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হয়।
রাজনৈতিক অস্থিরতা ও ধর্মঘট: বিভিন্ন সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আন্দোলন, ধর্মঘট এবং প্রশাসনিক সমস্যার কারণে নিয়মিত ক্লাস ও পরীক্ষা ব্যাহত হয়।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও মহামারি: কোভিড-১৯ মহামারির পর থেকে দেশের বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সেশনজট তৈরি হয়েছে, যা এখনো পুরোপুরি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি।

শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ

সেশনজটের কারণে শিক্ষার্থীরা একাধিক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে –
🔹 ক্যারিয়ার বিলম্বিত হচ্ছে: নির্ধারিত সময়ে পড়াশোনা শেষ করতে না পারায় চাকরির বাজারে প্রবেশ করতে দেরি হচ্ছে, যা ভবিষ্যতে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়ার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
🔹 মানসিক চাপ বৃদ্ধি পাচ্ছে: অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ নিয়ে শিক্ষার্থীরা হতাশ হয়ে পড়ছে, যা তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব ফেলছে।
🔹 অর্থনৈতিক চাপ বাড়ছে: শিক্ষা জীবন দীর্ঘায়িত হওয়ায় শিক্ষার্থীদের পরিবারকে অতিরিক্ত খরচ বহন করতে হচ্ছে, যা অনেকের জন্য কঠিন হয়ে উঠছে।
🔹 উচ্চশিক্ষা ও বিদেশ গমনে সমস্যা: সেশনজটের কারণে নির্ধারিত সময়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সম্পন্ন করতে না পারায় শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে আবেদনের সুযোগ হারাচ্ছে।

সমাধান কী হতে পারে?

সেশনজট নিরসনে কয়েকটি কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে –
শিক্ষা কার্যক্রম দ্রুত সম্পন্ন করা: বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ক্লাস ও পরীক্ষার সময়সূচি সঠিকভাবে মেনে চলতে হবে।
শিক্ষক নিয়োগ বৃদ্ধি করা: পর্যাপ্ত শিক্ষক না থাকলে ক্লাস ও পরীক্ষার কাজ দ্রুত সম্পন্ন করা সম্ভব নয়, তাই নতুন শিক্ষক নিয়োগ জরুরি।
প্রশাসনিক দক্ষতা বৃদ্ধি: ফল প্রকাশে দেরি হলে নতুন শিক্ষাবর্ষ বিলম্বিত হয়, তাই প্রশাসনের দক্ষতা বাড়াতে হবে।
অনলাইন ও বিকল্প পদ্ধতি প্রয়োগ: বিশেষ পরিস্থিতিতে (যেমন: মহামারি) ক্লাস ও পরীক্ষার বিকল্প ব্যবস্থা (অনলাইন বা সংক্ষিপ্ত সিলেবাস) চালু করা যেতে পারে।
শিক্ষার্থীদের সচেতনতা বৃদ্ধি: সেশনজট নিরসনে শিক্ষার্থীদেরও দায়িত্বশীল হতে হবে এবং অনাকাঙ্ক্ষিত আন্দোলন বা কর্মসূচি নিয়ে ভাবতে হবে যাতে পড়াশোনার ক্ষতি না হয়।

 

সেশনজট শিক্ষার্থীদের জন্য এক মারাত্মক সমস্যা, যা তাদের ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ার ও ব্যক্তিগত জীবনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। সরকার, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত উদ্যোগেই কেবল এই সমস্যা থেকে বের হওয়া সম্ভব। দ্রুত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া না হলে দেশের উচ্চশিক্ষার মান এবং শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ আরও অনিশ্চয়তার দিকে চলে যাবে। 

সময় যত কমে আসছে, পরীক্ষার্থীদের মধ্যে উৎকণ্ঠা ততই বাড়ছে।

সময় যত কমে আসছে, পরীক্ষার্থীদের মধ্যে উৎকণ্ঠা ততই বাড়ছে।

 

এসএসসি ২০২৫: শেষ মুহূর্তে গণিত পরীক্ষার পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি
ওয়েল্ফশন নিউজ আপডেট অনলাইন ডেস্ক

গণিত পরীক্ষার সময় ঘনিয়ে এসেছে! সময় যত কমে আসছে, পরীক্ষার্থীদের মধ্যে উৎকণ্ঠা ততই বাড়ছে। অনেকেই ভাবছেন, "শেষ মুহূর্তে কীভাবে পড়ব? কোন অধ্যায়গুলোর উপর বেশি ফোকাস দেব? পরীক্ষার হলে সময় কীভাবে ব্যবস্থাপনা করব?" এই প্রতিবেদনটিতে থাকছে শেষ মুহূর্তের চূড়ান্ত প্রস্তুতির কার্যকরী কৌশল, যা এসএসসি ২০২৫-এর গণিত পরীক্ষায় আপনাকে আত্মবিশ্বাসী হতে সাহায্য করবে।


✅ ১. শেষ মুহূর্তে কীভাবে প্রস্তুতি নেবেন?

শেষ মুহূর্তে নতুন অধ্যায় শেখার চেষ্টা না করে, বরং যা পড়েছেন, সেটাই ঝালিয়ে নিন

📌 গুরুত্বপূর্ণ টপিকের সংক্ষিপ্ত নোট তৈরি করুন:

  • বীজগণিত: লগারিদম, সূত্র নির্ণয়, বহুপদী ও নির্ণায়ক
  • জ্যামিতি: উপপাদ্য ও রচনাগুলো বারবার অনুশীলন করুন
  • ত্রিকোণমিতি: কোণের সম্পর্ক ও সূত্রগুলো ভালোভাবে মুখস্থ করুন
  • সমীকরণ: দ্বিঘাত সমীকরণ, অসমতা ও সূচকীয় সমীকরণ
  • পরিসংখ্যান: গড়, মধ্যক ও প্রচুরক গণনার শর্টকাট পদ্ধতি শিখুন
  • বহুপদী ও অন্তরীকরণ: সূত্রগুলো ভালোভাবে আত্মস্থ করুন

📌 বিগত বছরের প্রশ্ন অনুশীলন করুন:

  • কমপক্ষে ৫-১০ বছরের প্রশ্নপত্র সমাধান করুন
  • বারবার আসা প্রশ্নগুলোর দিকে নজর দিন
  • বোর্ড প্রশ্নের ধরণ বুঝে নিন

📌 সময়সূচী তৈরি করুন:

  • গণিতের জন্য প্রতিদিন নির্দিষ্ট ২-৩ ঘণ্টা সময় দিন
  • সকালে সূত্র ও সূত্রভিত্তিক সমস্যা অনুশীলন করুন।
  • রাতে জ্যামিতি ও উপপাদ্য চর্চা করুন

✅ ২. সময় বাঁচাতে শর্টকাট কৌশল

পরীক্ষার হলে দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে উত্তর দেওয়ার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ কৌশল মেনে চলুন:

📌 সূত্র মুখস্থ করার সহজ উপায়:

  • সূত্র মনে রাখতে "ফ্ল্যাশকার্ড" তৈরি করুন
  • গণিতের কঠিন সূত্রগুলোকে ছোট ছোট বাক্যে সাজিয়ে মুখস্থ করুন

📌 গাণিতিক সমস্যা সমাধানের শর্টকাট:

  • সময় বাঁচাতে অনুশীলন করতে হবে বারবার
  • MCQ-তে বিকল্প উত্তর যাচাই করুন—সময় বাঁচবে।
  • নির্ভুলভাবে গাণিতিক হিসাব করুন—ক্যালকুলেশন ভুল হলে সব নম্বরই হারাবেন!

✅ ৩. পরীক্ষার হলে কীভাবে সময় ব্যবস্থাপনা করবেন?

পরীক্ষার হলে সময় ভাগ করে উত্তর লিখলে ভালো নম্বর পাওয়া সহজ হবে

📌 প্রথম ৫ মিনিট: প্রশ্নপত্র ভালোভাবে পড়ে নিন এবং সহজ প্রশ্নগুলো চিহ্নিত করুন।
📌 MCQ-তে ৩০ মিনিট: সময় নষ্ট না করে দ্রুত উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করুন।
📌 ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নের জন্য ১.৫ ঘণ্টা: প্রথমে সহজ প্রশ্ন, পরে কঠিন প্রশ্ন লিখুন।
📌 শেষ ১৫ মিনিট: উত্তরপত্র পুনরায় যাচাই করুন, ভুল সংশোধন করুন।


✅ ৪. গণিতে ভালো নম্বর পাওয়ার কিছু টিপস

📌 ধাপে ধাপে উত্তর দিন: শুধু উত্তর দিলেই নম্বর পাবেন না, সমাধান প্রক্রিয়াও গুরুত্বপূর্ণ।
📌 জ্যামিতিতে পরিস্কার ডায়াগ্রাম আঁকুন: সঠিক চিত্র না আঁকলেও নম্বর কাটা যাবে।
📌 অঙ্কের শেষে উত্তরের একক লিখতে ভুলবেন না: অনেক সময় শুধুমাত্র একক না থাকায় নম্বর কেটে যায়!
📌 হাতের লেখা পরিষ্কার রাখুন: গুলিয়ে ফেলা বা অস্পষ্ট লেখার কারণে নম্বর কমে যেতে পারে।


✅ ৫. শেষ মুহূর্তের চেকলিস্ট

✅ গুরুত্বপূর্ণ সূত্রগুলো আরেকবার দেখে নিন।
✅ বিগত বছরের প্রশ্ন থেকে গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় ঝালিয়ে নিন।
✅ MCQ-তে সময় নষ্ট করবেন না, সহজভাবে উত্তর দিন।
✅ পরীক্ষার হলে আতঙ্কিত না হয়ে শান্ত থাকুন এবং মনোযোগ ধরে রাখুন
✅ আত্মবিশ্বাস রাখুন—আপনি ভালো করতে পারবেন! 💪✨


 

গণিত পরীক্ষাকে ভয় পাওয়ার কিছু নেই, বরং স্মার্ট প্রস্তুতি নিলে ভালো ফল নিশ্চিত করা সম্ভব। পরিকল্পনা করে পড়লে ও সময় ব্যবস্থাপনা করলে আপনি নিশ্চিতভাবেই পরীক্ষায় ভালো করতে পারবেন।

🎯 সব পরীক্ষার্থীদের জন্য রইল শুভকামনা! 💯✨

📢 আপনার মতামত দিন!
আপনি শেষ মুহূর্তে গণিত পরীক্ষার জন্য কীভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছেন? কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না!


(ওয়েল্ফশন নিউজ আপডেটের অনলাইন ডেস্ক) 📰✨

সব পরীক্ষার্থীর জন্য রইল শুভকামনা!

সব পরীক্ষার্থীর জন্য রইল শুভকামনা!

এসএসসি পরীক্ষার্থীদের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি: সফলতার চূড়ান্ত গাইড
ওয়েল্ফশন নিউজ আপডেট অনলাইন ডেস্ক

সময় গড়াচ্ছে, পরীক্ষার ঘণ্টা বেজে উঠতে আর বেশি দেরি নেই! এসএসসি পরীক্ষার চূড়ান্ত মুহূর্তে এসে শিক্ষার্থীদের মধ্যে এক ধরনের উত্তেজনা ও টেনশন কাজ করাই স্বাভাবিক। তবে, সঠিক পরিকল্পনা ও কৌশল অনুসরণ করলে এই শেষ সময়েও ভালো প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব। তাই পরীক্ষার্থীদের জন্য রইল কার্যকর কিছু টিপস ও দিকনির্দেশনা, যা তাদের ভালো নম্বর তোলার পাশাপাশি আত্মবিশ্বাসও বাড়াবে!


✅ ১. পড়াশোনার চূড়ান্ত পরিকল্পনা

শেষ মুহূর্তে কোনো নতুন অধ্যায় শুরু করা বুদ্ধিমানের কাজ নয়। বরং, যা পড়া হয়েছে সেটাই বারবার ঝালিয়ে নিন।

📌 সংক্ষিপ্ত নোট ব্যবহার করুন: বড় বড় অধ্যায় মুখস্থ করতে না গিয়ে মূল পয়েন্ট গুলো একবার দেখে নিন।
📌 গুরুত্বপূর্ণ টপিক রিভিশন করুন: বিগত বছরের প্রশ্নপত্র ও শিক্ষকদের দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়গুলো বেশি ফোকাস করুন।
📌 সময়ের হিসাব রাখুন: প্রতিটি বিষয়ে কতটুকু সময় ব্যয় করবেন, তার জন্য একটি রুটিন বানিয়ে নিন।


✅ ২. মডেল টেস্ট ও বিগত সালের প্রশ্ন অনুশীলন

পরীক্ষার হলে অনেক শিক্ষার্থী সময়ের অভাবে উত্তর শেষ করতে পারে না। তাই এখনই সময় মডেল টেস্ট দেওয়ার।

📌 বিগত ৫-১০ বছরের প্রশ্নপত্র দেখুন: এতে বোঝা যাবে কোন কোন অধ্যায় বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
📌 সময় ধরে উত্তর লিখুন: ঠিক যেমন পরীক্ষার হলে বসে লিখবেন, তেমনভাবে অনুশীলন করুন।
📌 MCQ অনুশীলন: সময় বাঁচাতে দ্রুত MCQ উত্তর দেওয়ার কৌশল রপ্ত করুন।


✅ ৩. আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর কৌশল

মানসিক চাপ কমানোর জন্য কিছু সহজ পদ্ধতি অনুসরণ করুন:

📌 পর্যাপ্ত ঘুম: ঘুম কম হলে মস্তিষ্ক স্বাভাবিকভাবে কাজ করবে না, ফলে মনে রাখতে সমস্যা হবে।
📌 স্বাস্থ্যকর খাবার খান: পুষ্টিকর খাবার, ফলমূল ও পর্যাপ্ত পানি পান করুন।
📌 অতিরিক্ত টেনশন করবেন না: পরীক্ষাকে ভয় না পেয়ে, এটাকে একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া হিসেবে দেখুন।
📌 পজিটিভ চিন্তা করুন: "আমি পারব"—এই আত্মবিশ্বাস নিয়ে এগিয়ে যান।


✅ ৪. পরীক্ষার দিন করণীয়

পরীক্ষার দিন কীভাবে সময় পরিচালনা করবেন তা জানা জরুরি।

📌 প্রয়োজনীয় জিনিস গুছিয়ে নিন: অ্যাডমিট কার্ড, রোল নম্বর, কলম ইত্যাদি আগের রাতেই গুছিয়ে রাখুন।
📌 পরীক্ষার হলে ঘাবড়াবেন না: প্রশ্ন হাতে পাওয়ার পর ৫ মিনিট সময় নিয়ে পুরোটা ভালো করে বুঝে নিন।
📌 সময় বণ্টন করুন:
🔹 MCQ-তে বেশি সময় ব্যয় করবেন না।
🔹 বড় প্রশ্নে বেশি নম্বর থাকলে সেটার উত্তর বিস্তারিত দিন।
🔹 শেষ ১০ মিনিট রিভিশনের জন্য রাখুন।


✅ ৫. শেষ মুহূর্তের করণীয়: এক নজরে

🔹 গুরুত্বপূর্ণ টপিক বারবার রিভিশন করুন।
🔹 পরীক্ষার হলের জন্য মানসিক প্রস্তুতি নিন।
🔹 ঘুম ও খাবারের প্রতি গুরুত্ব দিন।
🔹 আত্মবিশ্বাস ধরে রাখুন—আপনি পারবেই! 💪✨



এসএসসি পরীক্ষা কেবল নম্বরের জন্যই নয়, এটি আপনার ভবিষ্যতের ভিত্তি তৈরি করবে। তাই শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিকে ইতিবাচকভাবে নিন, মনোযোগী থাকুন, আর আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করুন!

সব পরীক্ষার্থীর জন্য রইল শুভকামনা! 🎉✍💯

📢 আপনার মতামত দিন!
পরীক্ষা নিয়ে আপনার প্রস্তুতি কেমন? শেষ মুহূর্তে কীভাবে পড়ছেন? কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না!


(ওয়েল্ফশন নিউজ আপডেটের অনলাইন ডেস্ক) 🎯📰

শিক্ষার্থীদের জন্য কৌতূহলের এক দুনিয়া

শিক্ষার্থীদের জন্য কৌতূহলের এক দুনিয়া

 নবম-দশম শ্রেণির জীববিজ্ঞান: 
✍ ওয়েল্ফশন নিউজ আপডেট অনলাইন ডেস্ক

বিজ্ঞান শিক্ষার অন্যতম আকর্ষণীয় শাখা হলো জীববিজ্ঞান, যা নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। প্রাণের রহস্য, পরিবেশের ভারসাম্য, মানবদেহের অজানা কাহিনি—এসবই জীববিজ্ঞান পাঠ্যক্রমের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তবে, এই বিষয়টি শুধু বইয়ের পাতাতেই সীমাবদ্ধ নয়; এটি আমাদের চারপাশের প্রকৃতির মধ্যেও গভীরভাবে বিদ্যমান।

পত্রিকায় প্রকাশিত লেখক তৌফিক সুলতান স্যার এর লেখা,Towfiq Sultan Sir,المؤلف توفيق سلطان السير نشر في جريدة توفيق سلطان السير,Author Towfiq Sultan Sir published in the newspaper, Towfiq Sultan Sir,

কেন জীববিজ্ঞান শিখব?

বিজ্ঞানমনস্ক শিক্ষার্থীদের জন্য জীববিজ্ঞান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনকে বুঝতে সাহায্য করে। নবম ও দশম শ্রেণির পাঠ্যসূচিতে এমন কিছু অধ্যায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের শুধু পরীক্ষার জন্যই নয়, বরং বাস্তব জীবনে বিজ্ঞান প্রয়োগের দারুণ সুযোগ করে দেয়।

জীববিজ্ঞান আমাদের শেখায়:

  • কীভাবে আমাদের শরীর কাজ করে (মানবদেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ, পরিপাক ও শ্বসন প্রক্রিয়া)।
  • উদ্ভিদ ও প্রাণীদের জীবনচক্র কেমন হয়।
  • পরিবেশের ভারসাম্য কিভাবে রক্ষা করা যায়।
  • জিনতত্ত্ব, কোষের গঠন ও ডিএনএ কীভাবে জীবনের মূল উপাদান হিসেবে কাজ করে।

শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বাড়ানোর নতুন উদ্যোগ

বর্তমানে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ল্যাবরেটরি ও হাতে-কলমে শেখার পদ্ধতি যুক্ত করছে, যাতে শিক্ষার্থীরা শুধু বই পড়ে নয়, সরাসরি অভিজ্ঞতার মাধ্যমে শিখতে পারে। উদ্ভিদ পর্যবেক্ষণ, জীব কোষের গঠন বিশ্লেষণ, পরিবেশগত গবেষণা ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ প্রকল্প শিক্ষার্থীদের মধ্যে কৌতূহল বাড়াচ্ছে।

পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য কিছু টিপস

📌 বুঝে পড়ুন – শুধু মুখস্থ না করে প্রতিটি টপিক ভালোভাবে বুঝুন।
📌 নোট তৈরি করুন – ছোট ছোট পয়েন্ট লিখে পড়লে সহজে মনে থাকে।
📌 চিত্রসহ পড়ুন – মানবদেহ, প্রাণী কোষ, উদ্ভিদের গঠন ইত্যাদির ডায়াগ্রাম আঁকার অভ্যাস করুন।
📌 বাস্তব উদাহরণ ব্যবহার করুন – যেমন: খাবার হজম প্রক্রিয়ার উদাহরণ হিসেবে নিজেকে কল্পনা করুন!
📌 গ্রুপ স্টাডি করুন – বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলে বিষয়গুলো সহজ হয়ে যায়।

জীববিজ্ঞানের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা

আজকের শিক্ষার্থীরাই ভবিষ্যতের জীববিজ্ঞানী, চিকিৎসক, পরিবেশ গবেষক ও বায়োটেকনোলজিস্ট। বিশ্বজুড়ে বিজ্ঞানীরা ক্যানসার গবেষণা, জিনতত্ত্ব, জলবায়ু পরিবর্তন ও পরিবেশগত সমস্যার সমাধান নিয়ে কাজ করছেন। তাই এখন থেকেই যদি কৌতূহল আর ভালোবাসা তৈরি করা যায়, তবে ভবিষ্যতে শিক্ষার্থীরা নতুন নতুন আবিষ্কারে ভূমিকা রাখতে পারবে!

জীববিজ্ঞান শুধু পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়ার বিষয় নয়, এটি প্রকৃতি ও জীবনকে বোঝার একটি চমৎকার উপায়। তাই একে শিখুন কৌতূহল নিয়ে, বইয়ের পাতার বাইরে বাস্তব জীবনেও প্রয়োগ করুন!

📢 আপনার মতামত দিন!
আপনার প্রিয় জীববিজ্ঞান অধ্যায় কোনটি? নতুন কিছু জানতে চাইলে কমেন্টে জানান!


এই প্রতিবেদনটি ওয়েল্ফশন নিউজ আপডেটের অনলাইন ডেস্কের প্রধান নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে তথ্যবহুল ও প্রাণবন্তভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। আশা করি, এটি শিক্ষার্থীদের জন্য সহায়ক হবে! 😊📖


 

পত্রিকায় প্রকাশিত লেখক তৌফিক সুলতান স্যার এর লেখা,Towfiq Sultan Sir,المؤلف توفيق سلطان السير نشر في جريدة توفيق سلطان السير,Author Towfiq Sultan Sir published in the newspaper, Towfiq Sultan Sir,


পত্রিকায় প্রকাশিত লেখক তৌফিক সুলতান স্যার এর লেখা,Towfiq Sultan Sir,المؤلف توفيق سلطان السير نشر في جريدة توفيق سلطان السير,Author Towfiq Sultan Sir published in the newspaper, Towfiq Sultan Sir,


পত্রিকায় প্রকাশিত লেখক তৌফিক সুলতান স্যার এর লেখা,Towfiq Sultan Sir,المؤلف توفيق سلطان السير نشر في جريدة توفيق سلطان السير,Author Towfiq Sultan Sir published in the newspaper, Towfiq Sultan Sir,


পত্রিকায় প্রকাশিত লেখক তৌফিক সুলতান স্যার এর লেখা,Towfiq Sultan Sir,المؤلف توفيق سلطان السير نشر في جريدة توفيق سلطان السير,Author Towfiq Sultan Sir published in the newspaper, Towfiq Sultan Sir,


পত্রিকায় প্রকাশিত লেখক তৌফিক সুলতান স্যার এর লেখা,Towfiq Sultan Sir,المؤلف توفيق سلطان السير نشر في جريدة توفيق سلطان السير,Author Towfiq Sultan Sir published in the newspaper, Towfiq Sultan Sir,


পত্রিকায় প্রকাশিত লেখক তৌফিক সুলতান স্যার এর লেখা,Towfiq Sultan Sir,المؤلف توفيق سلطان السير نشر في جريدة توفيق سلطان السير,Author Towfiq Sultan Sir published in the newspaper, Towfiq Sultan Sir,

মঙ্গলবার, জানুয়ারী ২৮, ২০২৫

মোবাইল ফোনে আসক্তিঃ একটি সমাজতাত্ত্বিক পর্যালোচনার বিষয়

মোবাইল ফোনে আসক্তিঃ একটি সমাজতাত্ত্বিক পর্যালোচনার বিষয়

"তরুণ প্রজন্মকে টিকিয়ে রাখতে শিক্ষক ও অভিভাবকদের করণীয়"
Monjil

Monjil Molla




বিশ্বায়নের যুগে মোবাইল ফোনে আসক্তি একটি ভয়ঙ্কর সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। উক্ত সমস্যার কারণে সমাজে দেখা দিয়েছে নানা রকম সমস্যা। যেমনঃ মানসিক সমস্যা, অস্থিরতা, নৈতিকতার অভাব এবং মূল্যবোধের অবক্ষয়। প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে এই পরিস্থিতি মোকাবেলা করা আমাদের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। তবে, এর চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো তরুণ প্রজন্মকে টিকিয়ে রাখা। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায়,

 তরুণ প্রজন্ম বর্তমানে পড়াশোনা বাদ দিয়ে বিভিন্ন ডিভাইসে আসক্ত হয়ে পড়ছে। অভিভাবকদের সচেতনতা, শিক্ষকদের ভূমিকা, সাইবার আইনের যথাযথ প্রয়োগ এবং কোমলমতি শিক্ষার্থীর আত্মসচেতনতার মাধ্যমে এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। 

মোবাইল ফোনে আসক্তি থেকে তরুণ প্রজন্মকে রক্ষা করতে পারলে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম তথা কোমলমতি শিক্ষার্থীকে দক্ষ জনশক্তিকে পরিণত করা সম্ভব। আমাদের উচিত তরুণ প্রজন্মকে মোবাইল ফোন তথা ইন্টারনেটের সঠিক ও ব্যবহারিক কৌশল শেখানো। বর্তমান সময়ে ডিজিটাল তথ্যের প্রাচুর্যের ফলে তরুণ প্রজন্মের জন্য সত্য এবং মিথ্যার মধ্যে পার্থক্য করা কঠিন হয়ে পড়েছে।

 তাদেরকে বুঝতে হবে যে, অনলাইনে পাওয়া তথ্য সব সময় সঠিক নয় এবং এটি বিভিন্ন উদ্দেশ্যে পরিবেশন করা হতে পারে। এক্ষেত্রে শিক্ষক এবং অভিভাবক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন পাশাপাশি তাদের উচিত কোমলমতি ছেলে-মেয়েদের সত্য-মিথ্যার মধ্যে পার্থক্য করার প্রক্রিয়া শেখানো, তরুণ প্রজন্মের ছেলে-মেয়েদের সাথে আলোচনা করা এবং মোবাইল ফোনে আসক্তির নেতিবাচক প্রভাব সম্পর্কে তাদের সচেতন করা অতীব জরুরী।


 বর্তমানে, বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়া এবং নিউজ সাইটগুলিতে ভুয়া তথ্যের ঢল চলছে যা তরুণ প্রজন্মের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।

 গবেষণা অনুযায়ী ভিডিও কনটেন্ট, বিশেষ করে ইউটিউবের মাধ্যমে প্রচারিত মিথ্যা তথ্য বিশ্বায়নের যুগে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে আরও বেশি প্রভাব ফেলেছে। বিশ্বায়নের এই যুগে প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে টিকে থাকতে হলে যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে নতুন পাঠ্যক্রম এবং কর্মশালা শুরু করা উচিত। 


অভিভাবকদের উচিত, তাদের সন্তানদের নিরাপদ ও কার্যকর ভাবে অনলাইনে তথ্য ব্যবহার করতে সক্ষম এবং মোবাইল ফোনে আসক্তি সম্পর্কে সচেতন করে গড়ে তোলা। 


লেখক  : মঞ্জিল মোল্লা 
অধ্যক্ষ - বি. জে. এস. এম মডেল কলেজ 
রসুলপুর, হাতিরদিয়া, মনোহরদী, নরসিংদী 
monjilmolla.du@gmail.com
01767-449440

মঙ্গলবার, ডিসেম্বর ১০, ২০২৪

বার্ষিক পরীক্ষার আংশিক (চূড়ান্ত প্রস্তুতি) - ২০২৪

বার্ষিক পরীক্ষার আংশিক (চূড়ান্ত প্রস্তুতি) - ২০২৪

বার্ষিক পরীক্ষার আংশিক (চূড়ান্ত প্রস্তুতি) - ২০২৪


আম - Mangifera indica

পাট — Corchorus

capsularis

শাপলা — Nymphaea nouchali

গোলাপ — Rosa chinensis

মানুষ — Homo sapiens

মৌমাছি — Apis indica

জবা — Hibiscus rosa-sinensis

দোয়েল — Copsychus saularis

কাঁঠাল — Artocarpus heterophyllus

কামিনী — (বৈজ্ঞানিক নাম: Murraya paniculata

সুপারি গাছ  — Areca catechu 

তাল গাছের বৈজ্ঞানিক নাম: Borassus flabellifer

ইংরেজি নামগুলি হলো doub palm, palmyra palm, tala palm, toddy palm, wine palm অথবা ice apple।

নিম (বৈজ্ঞানিক নাম: Azadirachta indica) একটি ঔষধি গাছ যার ডাল, পাতা, রস সবই মানুষের দৈনন্দিন জীবনে বহুবিধ কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে।

বকুল (বৈজ্ঞানিক নাম: Mimusops elengi) হচ্ছে মিনাসপ্স্‌ (Minasops) প্রজাতির একটি ফুল

পদ্ম -    Nelumbo nucifera

পদ্ম ফুল ভেষজগুণ সমৃদ্ধ ফুল গাছ। এর ডাটা সবজি হিসেবে খাওয়া যায়। মানব দেহে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে অতুলনীয়। চুলকানি ও রক্ত আমাশয় নিরাময়ে বেশ উপকারী।

 

 



অধ্যায় ২

১. কোনটি উদ্ভিদ কোষের ভেতরে ও বাইরে তরল পদার্থের যাতায়াত নিয়ন্ত্রণ করে?

ক. প্লাজমা মেমব্রেন

খ. সাইটোপ্লাজম

গ. গলজি বস্তু

ঘ. কোষপ্রাচীর

২. পাতার ক্লোরেনকাইমাকে কী বলে?

ক. প্যারেনকাইমা

খ. অ্যারেনকাইমা

গ. জাইলেম

ঘ. মেসোফিল

৩. কোনটির কোষপ্রাচীর লিপিড ও প্রোটিন দিয়ে তৈরি?

ক. সপুষ্পক উদ্ভিদ

খ. ব্যাকটেরিয়া

গ. ছত্রাক

ঘ. শৈবাল

৪. মাইক্রোভিল্লি কোথায় থাকে?

ক. প্লাজমালেমায়

খ. সাইটোপ্লাজমে

গ. কোষপ্রাচীরে

ঘ. নিউক্লিয়াসে

৫. কাইটিন কোন জাতীয় পদার্থ?

ক. ফ্যাট খ. প্রোটিন

গ. মিনারেল ঘ. কার্বোহাইড্রেট

৬. গলজি বস্তুর কাজ হলো—

i. হরমোন নিঃসরণ করা

ii. কোষস্থ পানি বের করা

iii. প্রোটিনজাতীয় পদার্থ সংশ্লেষণ করা

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii খ. i ও iii

গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii

৭. বায়ুকুঠুরিযুক্ত প্যারেনকাইমাকে কী বলা হয়?

ক. কোলেনকাইমা

খ. অ্যারেনকাইমা

গ. ক্লোরেনকাইমা

ঘ. স্কেলেরেনকাইমা

৮. লিউকোপ্লাস্ট উদ্ভিদের কোন অঙ্গে অবস্থান করে?

ক. মূলে খ. কাণ্ডে

গ. পাতায় ঘ. ফুলে

৯. নিউক্লিয়াস সম্পর্কে তথ্য হলো—

i. কোষের কেন্দ্রে অবস্থান করে

ii. কোষবিভাজন নিয়ন্ত্রণ করে

iii. ক্রোমোজোম ধারণ করে

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii খ. i ও iii

গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii

১০. ক্রোমোপ্লাস্ট উদ্ভিদের কোন অঙ্গে অবস্থান করে?

ক. মূলে খ. কাণ্ডে

গ. পাতায় ঘ. ফুলে

সঠিক উত্তর
অধ্যায় ২: ১.ঘ ২.ঘ ৩.খ ৪.ক ৫.ঘ ৬.ক ৭.খ ৮.ক ৯.গ ১০.ঘ






আম - Mangifera indica

পাটCorchorus capsularis

 শাপলা — Nymphaea nouchali

গোলাপ — Rosa chinensi

মানুষHomo sapien

মৌমাছি  — Apis indica

জবা — Hibiscus rosa-sinensis

দোয়েল — Copsychus saularis

কাঁঠাল — Artocarpus heterophyllus

কামিনী —   Murraya paniculata

সুপারি গাছ  — Areca catechu

তাল গাছ - Borassus flabellifer

ইংরেজি নামগুলি হলো  - doub palm, palmyra palm, tala palm, toddy palm, wine palm অথবা ice apple

নিম  -   (বৈজ্ঞানিক নাম: Azadirachta indica) একটি ঔষধি গাছ যার ডাল, পাতা, রস সবই মানুষের দৈনন্দিন জীবনে বহুবিধ কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে।

বকুল -  (বৈজ্ঞানিক নাম: Mimusops elengi) হচ্ছে মিনাসপ্স (Minasops) প্রজাতির একটি ফুল ।

পদ্ম   -  Nelumbo nucifera

পদ্ম ফুল ভেষজগুণ সমৃদ্ধ ফুল গাছ। এর ডাটা সবজি হিসেবে খাওয়া যায়। মানব দেহে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে অতুলনীয়। চুলকানি ও রক্ত আমাশয় নিরাময়ে বেশ উপকারী।

 

 

অধ্যায় ১

১১. Panthera tigris কোনটির বৈজ্ঞানিক নাম?

ক. বাঘ

খ. চিতা বাঘ

গ. গুল বাঘ

ঘ. রয়েল বেঙ্গল টাইগার

১২. Oryza sativa কোনটির বৈজ্ঞানিক নাম?

ক. পাট খ. ধান

গ শাপলা ঘ. জবা

১৩. কোন রাজ্যের যৌনজনন অ্যানাইসোগ্যামাস ধরনের?

ক. প্লান্টি খ. ফানজাই

গ. প্রোটিস্টা ঘ. অ্যানিমেলিয়া

১৪. কোনটি অটোট্রফিক?

ক. কেঁচো খ. শালিক

গ. বোয়াল মাছ ঘ. কাঁঠালগাছ

১৫. পর্বের উপসেট কোনটি?

ক. শ্রেণি খ. বর্গ

গ. গোত্র ঘ. গণ

১৬. মাশরুমের কোষপ্রাচীর কী দিয়ে গঠিত?

ক. লিপিড খ. কাইটিন

গ. লিগনিন ঘ. সুবেরিন

১৭. কোনটি সুপার কিংডম?

ক. মনেরা খ. প্রোটিস্টা

গ. প্লানটি ঘ. ইউক্যারিওটা

১৮. জীবের শ্রেণিবিন্যাসের সর্বোচ্চ একক কোনটি?

ক. বর্গ খ. গোত্র

গ. জীবের শ্রেণি ঘ. রাজ্য

১৯. শ্রেণিবিন্যাসের সর্বনিম্ন একক কোনটি?

ক. প্রজাতি খ. গণ

গ. গোত্র ঘ. বর্গ

২০. Protista রাজ্যের বৈশিষ্ট্যগুলো—

i. দেহ মাইসেলিয়াম দ্বারা গঠিত

ii. সব ধরনের কোষীয় অঙ্গাণু থাকে

iii. ভ্রূণ গঠিত হয়

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i খ. ii

গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii

সঠিক উত্তর

অধ্যায় ১: ১১.ঘ ১২.খ ১৩.ক ১৪.ঘ ১৫.ক ১৬.খ ১৭.ঘ ১৮.ঘ ১৯.ক ২০.খ


 



গোত্র:

রোজেই (Roseae)

গণ:

রোজা (Rosa)
L.

Species

See List of Rosa species

প্রতিশব্দ

·         Hulthemia Dumort.

·         ×Hulthemosa Juz. (Hulthemia × Rosa)




 

 

গণ:

রোজা (Rosa)
L.

Species

Rosa rubiginosa  - গোলাপ


প্রতিশব্দ

·         Hulthemia Dumort.

·         ×Hulthemosa Juz. (Hulthemia × Rosa)


 



ব্যবহার্য অংশ

পাতা, ফল, ছাল বা বাকল, নিমের তেল, বীজ। এছাড়া গাছের গুঁড়ি আসবাবপত্র তৈরিতে কাজে লাগে। জানালা দরজার কাঠামোতে নিম কাঠ ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এই কাঠে ঘুণ ধরে না। অর্থাৎ এক কথায় নিমের সমস্ত অংশই ব্যবহার করা যায়।

বিশ্বব্যাপী নিম গাছ, গাছের পাতা, শিকড়, নিম ফল ও বাকল ওষুধের কাঁচামাল হিসেবে পরিচিত। বর্তমান বিশ্বে নিমের কদর তা কিন্তু এর অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে ব্যবহারের জন্য। নিম ছত্রাকনাশক হিসেবে, ব্যাকটেরিয়া রোধক হিসেবে, ভাইরাসরোধক হিসেবে, কীট-পতঙ্গ বিনাশে, ছত্রাক রোধ ও নিয়ন্ত্রণে, ম্যালেরিয়া নিরাময়ে, দন্ত চিকিৎসায় ব্যথামুক্তি ও জ্বর কমাতে, জন্ম নিয়ন্ত্রণে ব্যবহার করা হয়।

ব্যবহার

·         কফজনিত বুকের ব্যথা: অনেক সময় বুকে কফ জমে বুক ব্যথা করে। এ জন্য ৩০ ফোটা নিম পাতার রস সামান্য গরম পানিতে মিশিয়ে দিনে ৩/৪ বার খেলে বুকের ব্যথা কমবে। গর্ভবতী, শিশু ও বৃদ্ধদের জন্য এই ঔষধটি নিষেধ।

·         কৃমি: পেটে কৃমি হলে শিশুরা রোগা হয়ে যায়। পেট বড় হয়। চেহারা ফ্যাকাশে হয়ে যায়। এই জন্য ৫০ মিলিগ্রাম পরিমাণ নিম গাছের মূলের ছালের গুঁড়ো দিনে ৩ বার সামান্য গরম পানিসহ খেতে হবে।

·         উকুন নাশ: নিমের পাতা বেটে হালকা করে মাথায় লাগিয়ে ঘণ্টা খানেক পরে মাথা ধুয়ে ফেললে ২/৩ দিনের মধ্যে উকুন মরে যায়।

·         অজীর্ণ,খোস পাচড়া ,পোকা-মাকড়ের কামড়: পোকা মাকড় কামড়ালে বা হুল ফোটালে নিমের মূলের ছাল বা পাতা বেটে ক্ষত স্থানে লাগালে ব্যথা উপশম হয়।

 


Orange jasmine


Foliage and flowers

Scientific classification

Kingdom:

Plantae

Clade:

Tracheophytes

Clade:

Angiosperms

Clade:

Eudicots

Clade:

Rosids

Order:

Sapindales

Family:

Rutaceae

Genus:

Murraya

Species:

M. paniculata

 

 


Binomial name

Murraya paniculata

(L.) Jack[1]

Synonyms[2]

Homotypic Synonyms

·         Chalcas paniculata L. (1767), nom. cons.

·         Murraya exotica var. paniculata (L.) Thwaites (1858)

Heterotypic Synonyms

·         Connarus foetens Blanco (1837)

·         Connarus santaloides Blanco (1845), nom. illeg.

·         Camunium exoticum (L.) Kuntze (1891)

·         Chalcas exotica (L.) Millsp. (1895)

·         Chalcas japanensis Lour. (1790)

·         Limonia malliculensis J.R.Forst. ex Steud. (1840)

·         Marsana buxifolia Sonn. (1782)

·         Murraya amoena Salisb. (1796)

·         Murraya exotica L. (1771)

·         Murraya exotica var. buxifolia Thwaites (1858)

·         Murraya japonensis (Lour.) Raeusch. (1797)


 

অধ্যায় ৪

৫১. সজীব কোষের শ্বসন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়—

i. সাইটোপ্লাজমে

ii. নিউক্লিয়াসে

iii. মাইটোকন্ড্রিয়ায়

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii খ. i ও iii

গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii

৫২. সবাত শ্বসনে নিচের কোনটি জারিত হয়ে কার্বন ডাই–অক্সাইড ও পানি উৎপন্ন করে?

ক. শ্বসনিক বস্তু

খ. এসিটিক এসিড

গ.অক্সালিক এসিড

ঘ. সালফিউরিক এসিড

নিচের চিত্রটির আলোকে ৫৩ ও ৫৪ নম্বর প্রশ্নের উত্তর দাও।

৫৩. চিত্রের পরিবেশে জীবগুলো অনেক দিন বেঁচে থাকার জন্য কোন জিনিসটির অব্যাহতভাবে সরবরাহ প্রয়োজন?

ক. আলো খ. পানি

গ. অক্সিজেন ঘ. কার্বন ডাই–অক্সাইড

৫৪. বোতলের ভেতরের পরিবেশে নির্গত হচ্ছে—

i. শামুক হতে কার্বন ডাই–অক্সাইড

ii. জলজ উদ্ভিদ হতে অক্সিজেন

iii. পানি হতে অক্সিজেন ও কার্বন ডাই–অক্সাইড

নিচের কোনটি সঠিক?

ক. i ও ii খ. i ও iii

গ. ii ও iii ঘ. i, ii ও iii

৫৫. বাতাসে কিসের ঘনত্ব বেড়ে গেলে শ্বসনের হার কমে যায়?

ক. অক্সিজেনের

খ. কার্বন ডাই–অক্সাইডের

গ. সালফারের

ঘ. মিথেনের

৫৬. ভাজক কোষে নিচের কোনটি বেশি থাকে?

ক. নিউক্লিয়াস

খ. প্রোটোপ্লাজম

গ. গ্লাইকোলাইসিস

ঘ. মাইটোকন্ড্রিয়া

৫৭. কোন অ্যাসিড ফার্মেন্টেশনের মাধ্যমে দই ও পনির উৎপাদিত হয়?

ক. ল্যাকটিক অ্যাসিড

খ. ইথানল

গ. অক্সালিক অ্যাসিড

ঘ. সালফিউরিক অ্যাসিড

৫৮. ইলেকট্রন প্রবাহতন্ত্র কোথায় সংগঠিত হয়?

ক. নিউক্লিয়াসে খ. মাইটোকন্ড্রিয়ায়

গ. প্রোটোপ্লাজমে ঘ. সজীব কোষে

৫৯. শ্বসনের গ্লাইকোলাইসিস প্রক্রিয়ায় কত অণু ATP তৈরি হয়?

ক. ৪ খ. ৬

গ. ৮ ঘ. ১৮

৬০. সবাত ও অবাত উভয় প্রকার শ্বসনেরই প্রথম পর্যায় নিচের কোনটি?

ক. গ্লাইকোলাইসিস

খ. অক্সিজেন

গ. প্রোটোপ্লাজম

ঘ. মাইটোকন্ড্রিয়ায়

সঠিক উত্তর
অধ্যায় ৪: ৫১.খ ৫২.ক ৫৩.গ ৫৪.ক ৫৫.খ ৫৬.খ ৫৭.ক ৫৮.খ ৫৯.ক ৬০.ক


সরিষা ও ফুল


সরিষার ফুল

বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস

জগৎ:

উদ্ভিদ

শ্রেণীবিহীন:

সপুষ্পক উদ্ভিদ

শ্রেণীবিহীন:

Eudicots

শ্রেণীবিহীন:

Rosids

বর্গ:

Brassicales

পরিবার:

Brassicaceae


গুণাগুণ ব্যবহার

 

·         দাঁতের মাড়ি ক্ষয় দূর করতে সরিষা মাজন হিসাবে ব্যবহার করলে ভাল ফল পাওয়া যাবে।

·         দেহের ঝিনঝিনি দূর করতে

·         ফাইলেরিয়া বা গোদ রোগ হলে খাঁটি সরিষার তেল খেলে উপকার পাওয়া যাবে।

·         বিভিন্ন রান্নার কাজে সরষের তেল ব্যবহার করা হয়।

·         স্নানের আগে সরষের তেল সারা গায়ে মাখা হয়

 

The mustard plant is any one of several plant species in the genera Brassica, Rhamphospermum and Sinapis in the family Brassicaceae (the mustard family). Mustard seed is used as a spice. Grinding and mixing the seeds with water, vinegar, or other liquids creates the yellow condiment known as prepared mustard. The seeds can also be pressed to make mustard oil, and the edible leaves can be eaten as mustard greens. Many vegetables are cultivated varieties of mustard plants; domestication may have begun 6,000 years ago.

 

কাঁঠাল                  Artocarpus heterophyllus

 

 jackfruit                Artocarpus heterophyllus

 

তেজপাতাতেজপাতা   এক প্রকারের উদ্ভিদ, যার পাতা মসলা হিসাবে রান্নায় ব্যবহার করা হয়। এর বৈজ্ঞানিক নামঃ Cinnamomum tamala। এই গাছটি মূলত ভারত,নেপাল,ভুটানচীনের।গাছটি ২০ মি (৬৬ ফু) মিটারের বেশি লম্বা হতে পারে।

গুনাগুণ

·         তেজপাতা অরুচি দূর করে।

·         মাড়ির ক্ষত দূর করে।

·         এর বাকল থেকে যে সুগন্ধি তেল পাওয়া যায় তা সাবান উৎপাদনে কাজে লাগে।

·         ঘামাচি সারায় তেজপাতা ব্যবহার হয়।

·         মাথা ব্যাথা ও মাইগ্রেনের ব্যাথা সারাতে তেজপাতার এসেন্সিয়াল ওয়েল ব্যবহার করা যায়। এছাড়াও শরীরে বিভিন্ন ব্যথা বা ফুলে যাওয়া উপশম করতে এই তেলটি বেশ উপকারী।

·         কিডনির বিভিন্ন প্রদাহ রুখতে তেজপাতা পানিতে সিদ্ধ করে খেলে উপকার মিলবে। যাদের কিডনিতে পাথর হওয়ার আশঙ্কা আছে তাদের জন্য এটি বেশ উপকারী।




লিনিয়াসকে আধুনিক ট্যাক্সোনমিক বোটানির জনক বলা হয় কেন?  এবং কোষের প্রকারভেদ আলোচনা কর?


 উত্তর: আধুনিক যুগ শুরু হয় সুইডেনের আপসালা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যারোলাস লিনিয়াস (১৭০৭ - ১৭৭৮) এর কর্মময় জীবনের মাধ্যমে তিনি অনেকগুলো বই লিখিছেন। এর মধ্যে Species Plantarum (1753) বইটি উদ্ভিদবিজ্ঞানের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় সূচিত করে কারণ এর প্রকাশনার মাধ্যমে তিনি দ্বিপদ নামকরণ পদ্ধতির প্রবর্তন করেন।


এজন্য তাকে আধুনিক ট্যাক্সোনমিক বোটানির জনক বলা হয়।


কোষ হলো সকল জীবদেহের গঠন, বিপাকীয় ক্রিয়াকলাপ ও বংশগতিমূলক তথ্য বহনকারী একক। এটি জীবের ক্ষুদ্রতম জীবিত একক, অর্থাৎ একটি কোষকে পৃথকভাবে জীবিত বলা যেতে পারে। এজন্যই একে জীবের নির্মাণ একক নামে আখ্যায়িত করা হয়। ব্যাক্টেরিয়া এবং এ ধরনের কিছু জীব এককোষী। কিন্তু মানুষসহ পৃথিবীর অধিকাংশ জীবই বহুকোষী। মানবদেহে প্রায় ৩৭ লক্ষ কোটি কোষ রয়েছে; একটি কোষের আদর্শ আকার হচ্ছে ১০ মাইক্রোমিটার এবং ভর হচ্ছে ১ ন্যানোগ্রাম। জানামতে বৃহত্তম কোষ হচ্ছে উটপাখির ডিম। চূড়ান্ত কোষ তত্ত্ব আবিষ্কৃত হওয়ার পূর্বে ১৮৩৭ সালে চেক বিজ্ঞানী Jan Evangelista Purkyne অণুবীক্ষণ যন্ত্র দিয়ে উদ্ভিদ কোষ পর্যবেক্ষণ করতে গিয়ে ছোটো ছোটো দানা লক্ষ্য করেন। ১৮৩৯ সালে বিজ্ঞানী Matthias Jakob Schleiden কোষ তত্ত্ব আবিষ্কার করেন এবং তাদের তত্ত্বে বলা হয়, সকল জীবিত বস্তুই এক বা একাধিক কোষ দ্বারা গঠিত এবং সব কোষই পূর্বে অস্তিত্বশীল অন্য কোনো কোষ থেকে উৎপত্তি লাভ করে। জীবের মৌলিক গুরুত্বপূর্ণ সব ক্রিয়াই কোষের অভ্যন্তরে সংঘটিত হয়। সকল কোষের মধ্যে কার্যক্রিয়া সম্পাদনের জন্য প্রয়োজনীয় বংশগতীয় তথ্য এবং পরবর্তী বংশধরে স্থানান্তরের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সংরক্ষিত থাকে।

কোষ শব্দের ইংরেজি প্রতিশব্দ সেল (cell)। সেল শব্দটি ল্যাটিন শব্দ সেল্লা(cella) থেকে এসেছে যার অর্থ একটি ছোট্ট কক্ষ বা কুঠুরি।এই নামটি প্রথম ব্যবহার করেন বিজ্ঞানী রবার্ট হুক১৬৬৫ সালে তার প্রকাশিত একটি গ্রন্থে অণুবীক্ষণ যন্ত্রে পর্যবেক্ষণকৃত কর্ক কোষের কথা উল্লেখ করেন। এই কোষের সাথে তিনি ধর্মীয় সাধু-সন্ন্যাসীদের ঘরের তুলনা করেছিলেন। এ থেকেই জীবের ক্ষুদ্রতম গাঠনিক ও কার্যকরী এককের নাম দিয়ে দেন সেল। কোষ বিভাজনের পর সৃষ্ট নতুন কোষের বৃদ্ধি থেকে পরবর্তী বিভাজনের শেষ পর্যন্ত সংঘটিত ধারাবাহিক ঘটনাবলীর পর্যায়ক্রমিক আবর্তন কে কোষ চক্র বলে অর্থাৎ কোষের বৃদ্ধি ও বিভাজনদশা চক্রাকারে আবর্তিত হয়। যেহেতু বিভাজন পর্যায়ে অপত্য কোষ সৃষ্টি হয় তাই কোষ চক্রের বিভাজন দশা হল কোষের জনন দশা। ঈস্ট এর ক্ষেত্রে কোষ চক্রের স্থিতিকাল ৯০ মিনিট একটি কোষ চক্র সম্পূর্ণ করার সময়কালকে যৌনকাল বলে।  কোষচক্রের দশা:

কোষ চক্র প্রধানত দুই পর্যায়ে সম্পন্ন হয়, যথা- l. ইন্টারফেজ এবং ll. মাইটোটিক ফেজ।

 l. ইন্টারফেজ: একটি কোষ বিভাজনের শেষ এবং পরবর্তী কোষ বিভাজনের শুরুর  অন্তর্বর্তী দীর্ঘস্থায়ী দশাকে ইন্টারফেজ বলা হয়। ইন্টারফেজের বিভিন্ন দশা গুলি হল-G1 দশা, S দশা, G2 দশা।

বিভিন্ন কোষের নানান প্রকার বৈশিষ্ট্য থাকা সত্ত্বেও সব কোষে কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য থাকে। এই ভাবে কোষের গঠন ও কাজের উপর ভিত্তি করে কোষ সম্বধে যে মতবাদ বা তত্ব তৈরী হয় তাকে কোষ তত্ত্ব বলে। কোষ সম্পর্কে জার্মান উদ্ভিদবিজ্ঞানী জ্যাকব স্লেইডেন, প্রাণীবিজ্ঞানী এবং পরে রুডলফ ভিরকাউ (Rudolf Virchow) ১৮৫৫ সালে কোষ তত্ত্ব প্রদান করেন, যাতে বলা হয়েছে,

  • কোষ হলো জীবন্ত সত্তার গাঠনিক, শারীরিক ও সাংগাঠনিক একক।

  • কোষ হলো জীবনের মৌলিক একক।

  • কোষ বংশগতির একক।

  • সকল জীব এক বা একাধিক কোষ দ্বারা গঠিত এবং পূর্বসৃষ্ট কোষ থেকেই নতুন কোষের সৃষ্টি হয় ।

কোষকেন্দ্রের ধরনের উপর ভিত্তি করে কোষ প্রধানত দুই প্রকার: আদি কোষ এবং প্রকৃত কোষ। আদি কোষ অনেকটা স্বাধীন, কিন্তু প্রকৃত কোষ বহুকোষী জীবের মধ্যে থেকে অন্যের সাথে মিলে কাজ করে।









ঘাগটিয়া চালা মডেল হাইস্কুল

বার্ষিক পরীক্ষার আংশিক (চূড়ান্ত প্রস্তুতি) - ২০২৪

শ্রেণি : ৯ম (পরীক্ষার-মান-বন্টন)

বিষয় : জীববিজ্ঞান https://welftioninfoshareplus.blogspot.com/



সময়: ২:৩০ মিনিট                                      পূণমান: ৭৫

১। (MCQ) বহুনির্বাচনি অভীক্ষা                                ৩০×১ = ৩০

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন

২। সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন (যে কোনো ১০ টি প্রশ্নের উত্তর দাও)                      ১০×২ = ২০

৩। সৃজনশীল প্রশ্ন                                  ১০×১ = ১০

৪। বর্ণনামূলক প্রশ্ন                                      ৫×৩ = ১৫

1. শ্রেণিবিন্যাসের লক্ষ্য কী?

উত্তর : শ্রেণিবিন্যাসের লক্ষ্য হলো এই বিশাল ও বৈচিত্র্যময় জীবজগেক সহজভাবে অল্প পরিশ্রমে এবং অল্প সময়ে সঠিকভাবে জানা। 

2. কে সর্বপ্রথম শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তি প্রবর্তন করেন? 

উত্তর : ক্যারোলাস লিনিয়াস সর্বপ্রথম শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তি প্রবর্তন করেন। 

3. দ্বিপদ নামকরণ কী? 

উত্তর : গণ নামের শেষে একটি প্রজাতিক পদ যুক্ত করে দুটি পদের মাধ্যমে ICBN-এর নীতিমালা অনুসারে একটি নির্দিষ্ট প্রজাতির জন্য একটি নির্দিষ্ট বৈজ্ঞানিক নাম প্রদান করাই হলো দ্বিপদ নামকরণ। 

4. দ্বিপদ নামকরণের মূল লক্ষ্য কী? 

উত্তর : বৈচিত্র্যময় জীবজগতের প্রতিটি জীবকে আলাদা নামে সঠিকভাবে জানাই দ্বিপদ নামকরণের মূল লক্ষ্য। 

5. দোয়েল পাখির বৈজ্ঞানিক নাম লেখো। 

উত্তর : দোয়েল পাখির বৈজ্ঞানিক নাম হলো Copsychus saularis. 

6. ক্যালোজ কী? 

উত্তর : ক্যালোজ হলো এক প্রকার রাসায়নিক পদার্থ, যা উদ্ভিদের সিভনলে জমা হয়ে খাদ্য চলাচলে বিঘ্ন ঘটায়। 

7. হরমোন কাকে বলে? 

উত্তর : অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত রসকে হরমোন বলে। 

8. প্লাজমালেমা কী? 

উত্তর : কোষের প্রোটোপ্লাজমের বাইরে দুই স্তরবিশিষ্ট যে পাতলা পর্দা থাকে তা-ই প্লাজমালেমা। 

9. সেন্ট্রিওল কী? 

উত্তর : প্রাণিকোষে অবস্থিত নিউক্লিয়াসের পার্শ্ববর্তী দুটি ফাঁপা ও নলাকার অঙ্গাণু। 

10. স্ক্লেরেনকাইমা কী? 

উত্তর : প্রোটোপ্লাজমাবিহীন, লিগনিনযুক্ত এবং যান্ত্রিক কাজের জন্য নির্দিষ্ট কোষ দ্বারা গঠিত কোষকে স্ক্লেরেনকাইমা বলে। 

11. লিউকোপ্লাস্ট কী? 

উত্তর : যেসব প্লাস্টিড কোনো রঞ্জক পদার্থ ধারণ করে না তাদের প্লাস্টিড বলে। 

12. টিস্যুতন্ত্র কী? 

উত্তর : টিস্যুতন্ত্র হলো একই ধরনের শারীরবৃত্তীয় বা যান্ত্রিক কাজ সম্পাদনে নিয়োজিত এক বা একাধিক টিস্যুর সমষ্টি। 

13. উড ফাইবার কী? 

উত্তর : উড ফাইবার জাইলেমে অবস্থিত স্ক্লেরেনকাইমা কোষ। 

14. সরল টিস্যু কাকে বলে? উত্তর : যে স্থায়ী টিস্যুর প্রতিটি কোষ আকার, আকৃতি ও গঠনের দিক থেকে অভিন্ন তাকে সরল টিস্যু বলে। 


15 কোষ বিভাজনের উদ্দেশ্য কী? 

উত্তর : কোষ বিভাজনের উদ্দেশ্য হলো জীবের বৃদ্ধি ও প্রজনন করা। 

16. আকর্ষণ তন্তু (traction fibre) কী? 

উত্তর : ক্রোমোজমের সেন্ট্রোমিয়ার স্পিন্ডলযন্ত্রের কিছু নির্দিষ্ট তন্তুর সঙ্গে সংযুক্ত হয়। এই তন্তুগুলোকে আকর্ষণ তন্তু (traction fibre) বলে। 

17. মিয়োসিস কী? 

উত্তর : যে কোষ বিভাজনে নিউক্লিয়াস দুবার এবং ক্রোমোজম একবার বিভক্ত হয়, ফলে অপত্য কোষে ক্রোমোজম সংখ্যা মাতৃকোষের ক্রোমোজম সংখ্যার অর্ধেক হয়ে যায়, তাকে মিয়োসিস বলে। 

18. গ্যামেট কী? 

উত্তর : এক প্রস্থ ক্রোমোজমবিশিষ্ট জনন কোষকে গ্যামেট বলে। 

19. হ্যাপ্লয়েড কী? 

উত্তর : এক প্রস্থ ক্রোমোজমকে হ্যাপ্লয়েড (n) বলে। 

20. ডিপ্লয়েড কী? 

উত্তর : দুই প্রস্থ ক্রোমোজমকে ডিপ্লয়েড (2n) বলে। 

21. ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্ট কী? 

উত্তর : উদ্ভিদের স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য যেসব উপাদান বেশি পরিমাণে দরকার হয় সেগুলোকে ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্ট বলে। 

22. মৌল বিপাক শক্তি কী? 

উত্তর : বিশ্রাম অবস্থায় আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাস, হৃিপণ্ড প্রভৃতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কাজ যে শক্তির মাধ্যমে সম্পাদিত হয়, তাকে মৌল বিপাক শক্তি বলে। 

23. শ্বসনিক বস্তুু কাকে বলে? 

উত্তর : শ্বসনিক প্রক্রিয়ায় শর্করা, চর্বি, জৈব এসিড ইত্যাদি জারিত হয়ে শক্তি উৎপন্ন হয়, এমন বস্তুুকে শ্বসনিক বস্তুু বলে। 

24. সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় কত অণু O₂ উৎপন্ন হয়?

উত্তর: সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় ৬ অণু অক্সিজেন উৎপন্ন হয়। 

25. মুথা ঘাস কোন ধরনের উদ্ভিদ?

উত্তর: মুথা ঘাস C4 উদ্ভিদ। 

26. উদ্ভিদ কোন প্রক্রিয়ায় ইথানল উৎপন্ন করে?

উত্তর: উদ্ভিদ গ্লাইকোলাইসিস প্রক্রিয়ায় ইথানল উৎপন্ন করে। 

27. স্থিতিক শক্তি কাকে বলে?

উত্তর: সালোকসংশ্লেষণের সময় উদ্ভিদ সৌরশক্তিকে শর্করা জাতীয় খাদ্যবস্তুর মধ্যে যে শক্তি উৎপন্ন করে তাকে স্থিতিক শক্তি বলে। 

28. শক্তির মূল উৎস কী?

উত্তর: শক্তির মূল উৎস সূর্য। 

29. জৈব যৌগ কাকে বলে?

উত্তর: সবুজ উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় সৌরশক্তিকে রাসায়নিক শক্তিতে পরিণত করে যে সকল যৌগ তাকে জৈব যৌগ বলে। 

30. ATP এর তৃতীয় ফসফেট বন্ধনীতে কী পরিমাণ সৌরশক্তি আবদ্ধ হয়?

উত্তর: ATP এর তৃতীয় ফসফেট বন্ধনীতে প্রায় ৭৩০০ ক্যালরি সৌরশক্তি আবদ্ধ হয়। 

31. আলোক নির্ভর পর্যায় কাকে বলে?

উত্তর: যে পর্যায়ে আলো অপরিহার্য সৌরশক্তি রাসায়নিক শক্তিতেরূপান্তরিত হয় তাকে আলোক নির্ভর পর্যায় বলে। 

32. স্পিন্ডল তন্তুু কী? 

উত্তর: স্পিন্ডল যন্ত্রের প্রতিটি তন্তুুকে স্পিন্ডল তন্তুু বলে।

33. কোন ধরনের জীবে অ্যামাইটোসিস কোষ বিভাজন হয়? 

উত্তর: ব্যাকটেরিয়া, ঈস্ট, ছত্রাক, অ্যামিবা ইত্যাদি এককোষী জীবে অ্যামাইটোসিস কোষ বিভাজন হয়। 


34. মিয়োসিস কোষ বিভাজনে নিউক্লিয়াস ও ক্রোমোজোমের কয়বার বিভাজন ঘটে?  

উত্তর: মিয়োসিস কোষ বিভাজনে মাতৃকোষের নিউক্লিয়াস পরপর দুইবার বিভাজিত হলেও ক্রোমোজোমের একবার বিভাজন ঘটে। 

35. সমীকরণিক কোষ বিভাজন কোনটি? 

উত্তর: মাইটোসিস কোষ বিভাজন সমীকরণিক কোষ বিভাজন নামে পরিচিত। 

36. কোন বিভাজন প্রক্রিয়ায় জনন কোষ উৎপন্ন হয়? 

উত্তর: মিয়োসিস কোষ বিভাজন প্রক্রিয়ায় জনন কোষ উৎপন্ন হয়।  

37. ক্যারিওকাইনেসিসের দীর্ঘস্থায়ী ধাপ কোনটি? 

উত্তর: ক্যারিওকাইনেসিসের দীর্ঘস্থায়ী ধাপ হলো প্রোফেজ।  

38. লাইসোসোম জীবকোষকে কী করে? 

উত্তর: লাইসোসোম জীব কোষকে জীবাণুর হাত থেকে রক্ষা করে।  

39. প্রোটিন সংশ্লেষণকারী ক্ষুদ্রাঙ্গের নাম কী? 

উত্তর: প্রোটিন সংশ্লেষণকারী ক্ষুদ্রাঙ্গের নাম রাইবোসোম।  

40. কোন কোষে প্লাস্টিড থাকে না? 

উত্তর: প্রাণিকোষে প্লাস্টিড থাকে না।

 41. মাইটোকন্ড্রিয়ার প্রধান কাজ কী? 

উত্তর: মাইটোকন্ড্রিয়ার প্রধান কাজ শক্তি উৎপাদন করা। 

 42. ক্রেবস্ চক্র কোথায় সংঘটিত হয়? 

উত্তর: ক্রেবস্ চক্র মাইটোকন্ড্রিয়ায় সংঘটিত হয়। 

43. স্নায়ু টিস্যু কী দ্বারা গঠিত? 

উত্তর: স্নায়ু টিস্যু অসংখ্য নিউরন দ্বারা গঠিত। 

44. তন্ত্র কী? 

উত্তর: একাধিক অঙ্গ মিলিতভাবে যদি একই ধরনের শারীরবৃত্তীয় কাজ সম্পন্ন করে তবে ঐ অঙ্গসমূহকে একত্রে তন্ত্র বলে। 

45. কোলেনকাইমার প্রধান কাজ কী? 

উত্তর: উদ্ভিদদেহকে দৃঢ়তা প্রদান করা ও খাদ্য প্রস্তুত করাই কোলেনকাইমার প্রধান কাজ। 

46. নামকরণ কী? 

উত্তর: কোনো উদ্ভিদের (বা প্রাণীর) বৈজ্ঞানিক নাম দেওয়া সংক্রান্ত নীতিমালা তৈরি, ব্যাখ্যা ও প্রয়োগকে নামকরণ বলা হয়।  

47. গণ কী? 

উত্তর: এক বা পরস্পর নিকট সম্পর্কযুক্ত একাধিক প্রজাতির সমন্বয়ে গঠিত হয় এক একটি গণ। গণ নামের প্রথম অক্ষরটি সর্বদাই ইংরেজি বড় অক্ষরে লেখা হয় 'এবং বিশেষ্যরূপে কাজ করে। যেমন- বট, ডুমুর একই গণ Ficus এর অন্তর্গত। 

48. ট্যাক্সেনমিতে জীবের কোন বিষয় আলোচনা করা হয়? উত্তর: ট্যাক্সেনমিতে জীবের শ্রেণিবিন্যাস ও রীতিনীতিসমূহ আলোচনা করা হয়। 

49. বাস্তুবিদ্যা কী? 

উত্তর : প্রাকৃতিক পরিবেশের সাথে জীবের আন্তঃসম্পর্ক বিষয়ক বিজ্ঞানকে বাস্তুবিদ্যা বলে। 

50. জীবজগতের সর্বোচ্চ একক কী? 

উত্তর: জীবজগতের সর্বোচ্চ একক হলো জগৎ (Kingdom)।  

51. জীব পরিসংখ্যান বিষয়ক বিজ্ঞানকে কী বলে? 

উত্তর: জীব পুরিসংখ্যান বিষয়ক বিজ্ঞানকে জীব পরিসংখ্যাবিদ্যা বলে। 

52. ফলিত জীববিজ্ঞানের কোন শাখায় মাছ উৎপাদন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়? 

উত্তর: ফলিত জীববিজ্ঞানের মৎস্যবিজ্ঞান শাখায় মাছ উৎপাদন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়।

গোলাপ হল রোজেই পরিবারের রোসা গণের এক প্রকারের বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ।গোলাপ (বৈজ্ঞানিক নামRosa rubiginosa (রোজা রুবিগিনোসা)

  



ঘাগটিয়া চালা মডেল হাইস্কুল

বার্ষিক পরীক্ষার আংশিক (চূড়ান্ত প্রস্তুতি) - ২০২৪

শ্রেণি : পঞ্চম (পরীক্ষার-মান-বন্টন) https://welftioninfoshareplus.blogspot.com/

বিষয় : গণিত

সময়: ২ ঘন্টা ৩০ মিনিট                         পূর্ণমান- ১০০


১। সঠিক উত্তরটি বাছাই করে উত্তরপত্রে লেখো:                       ১×১০ =  ১০

২। সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের উত্তর দাও:                            ২×১০ =  ২০

৩। শূন্যস্থান পূরণ করো:                           ১×১০ =   ১০

৪। সৃজনশীল প্রশ্ন (যে কোনো ১ টি প্রশ্নের উত্তর দাও)           ১০ × ১ = ১০

৫। সমস্যামূলক সমস্যার সমাধান: ( 2 নং সহ যে কোনো ৫ টি প্রশ্নের উত্তর দাও)   ৫০ ×১০=৫০


 

পঞ্চম শ্রেণি


  1. গুণিতক কাকে বলে?

উত্তর : কোনো সংখ্যার সাথে যেকোনো পূর্ণ সংখ্যার গুণফলকে ওই সংখ্যার গুণিতক বলে।

2.একটি কলমের গড় মূল্য ১৮ টাকা হলে ৯টি কলমের গড় মূল্য কত?

উত্তর : ১৮ টাকা। 

3. ১০টি সংখ্যার গড়ের অর্ধেক ১০০ হলে, সংখ্যাগুলোর সমষ্টি কত? 

উত্তর : ২০০০। উত্তর সংকেত :{(১০০–২)–১০} 

4. ছয়টি সংখ্যার যোগফল ৪৯২। 

এদের প্রথম চারটি সংখ্যার গড় ৭২ হলে, শেষ দুইটি সংখ্যার যোগফল কত?

উত্তর : ২০৪। উত্তর সংকেত :{৪৯২-(৭২–৪)} 

5. ১৭টি সংখ্যার যোগফল ৭৯৯। সংখ্যাগুলোর গড় কত? 

উত্তর : ৪৭। উত্তর সংকেত : (৭৯৯—১৭) 

6. চৌদ্দটি সংখ্যার মধ্যে প্রথম ছয়টি সংখ্যার গড় ১৩৪ এবং শেষের আটটি সংখ্যার গড় ২০৪ হলে, চৌদ্দটি সংখ্যার গড় কত? 

উত্তর : ১৭৪। উত্তর সংকেত : [{(১৩৪–৬)+{২০৪–৮)}—১৪] 

7.  মাতা ও তিন পুত্রের বয়সের গড় ২১ বছর। মাতার বয়স ৩৮ বছর হলে তিন পুত্রের বয়সের সমষ্টি কত? 

উত্তর : ৪৬। উত্তর সংকেত :{(২১–৪)-৩৮} 

8. ১০ থেকে ২০ পর্যন্ত বিজোড় সংখ্যাগুলোর গড় কত? 

উত্তর : ১৫। উত্তর সংকেত : {(১১+১৩+১৫+১৭+১৯)—৫} 

9. ১ থেকে ১০ পর্যন্ত মৌলিক সংখ্যাগুলোর গড় কত? 

উত্তর : ৪.২৫। উত্তর সংকেত :{(২+৩+৫+৭)—৪} 

10.  অনন্যা প্রথম প্রান্তিক মূল্যায়নে ছয়টি গড়ে ৮৩ নম্বর করে পেল। সে পরীক্ষায় মোট কত নম্বর পেল? 

উত্তর : ৪৯৮। উত্তর সংকেত : (৮৩–৬) 

11. সাতটি সংখ্যার যোগফল ৪০১ প্রথম তিনটি সংখ্যার গড় ৫৬ এবং শেষ তিনটি সংখ্যার গড় ৫৮ চতুর্থ সংখ্যাটি কত? 

উত্তর : ৫৯। উত্তর সংকেত : {৪০১-{(৫৬–৩)+(৫৮–৩)} 

12. ১১ থেকে ২০ পর্যন্ত জোড় সংখ্যাগুলোর গড় কত? 

উত্তর : ১৬। উত্তর সংকেত :{(১২+১৪+১৬+১৮+২০)—৫} 

13. তামিম ইকবাল ৪টি ওয়ানডে এর সংগৃহীত রান ৮২, ১২০, ৭০, ৪৮। তিনি গড়ে কত রান করেছেন? 

উত্তর : ৮০। উত্তর সংকেত :{(৮২+১২০+৭০+৪৮)—৪}


14. অমিত, অঞ্জন ও অপুর গড় বয়স ৩০ বছর। অঞ্জন ও অপুর গড় বয়স ২৫ হলে অমিতের বয়স কত? 

উত্তর : ৪০ বছর। উত্তর সংকেত : {(৩০–৩)-(২৫–২)} 

15. দিপাঞ্জনা বিদ্যালয়ে সামষ্টিক মূল্যায়নে গড়ে ৯৫ নম্বর পেল। সে ৬টি বিষয়ে মোট কত নম্বর পেল? 

উত্তর : ৫৭০। উত্তর সংকেত : (৯৫–৬) 

16. ০, ৪৫, ৭৫, ১২৫ এবং ০ সংখ্যাগুলোর গড় কত? 

উত্তর : ৪৯। উত্তর সংকেত :{০+৪৫+৭৫+১২৫+০)—৫} 

17. ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের দৈনিক গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ১০ মিলিমিটার। ঐ মাসের মোট বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কত? 

উত্তর : ২৯০ মিলিমিটার। উত্তর সংকেত : (২৯–১০) 

18. তিনটি সংখ্যা যথাক্রমে ২০, ২৫, ৩০ এবং অপর তিনটি সংখ্যার গড় ২৮ হলে সংখ্যাগুলোর সমষ্টি কত? 

উত্তর : ২৬.৫। উত্তর সংকেত : [{(২০+২৫+৩০)+(২৮–৩)}—৬] 

19. কাজল প্রান্তিক মূল্যায়নে ছয়টি বিষয়ে গড়ে ৭০ নম্বর পেয়েছে আর নিপা প্রান্তিক মূল্যায়নে ছয়টি বিষয়ে মোট ৪৩২ নম্বর পেয়েছে। কে বেশি নম্বর পেয়েছে? 

উত্তর : নিপা। উত্তর সংকেত : {৪৩২-(৭০–৬)} 

20. শাহাজাদী দৈনিক গড়ে ২.৫ ঘণ্টা লেখাপড়া করে। এপ্রিল মাসে সে কত ঘণ্টা পড়ালেখা করে? 

উত্তর : ৭৫ ঘণ্টা। উত্তর সংকেত : (২.৫–৩০) 

21 একাধিক রাশির যোগফল ৩৬ এবং তাদের গড় ৯ হলে রাশির সংখ্যা কয়টি? 

উত্তর : ৪টি। উত্তর সংকেত : (৩৬—৯) 

22. যেকোনো সংখ্যার গুণিতক কয়টি?

উত্তর : যেকোনো সংখ্যার গুণিকত অসংখ্য।

23. যেকোনো সংখ্যার ক্ষুদ্রতম গুণিতক কত?

উত্তর : ওই সংখ্যাটি। 

24.: কতটি ০.১ দ্বারা ২.১ গঠন করা যায়? 

উত্তর: ২১ 

25 : কতটি ০.০০১ দ্বারা ০.১৯৫ গঠন করা যায়? 

উত্তর: ১৯৫ 

26. : প্রতিটি কাপের ওজন ০.৩ কেজি হলে ৫টি কাপের ওজন কত? 

উত্তর: ১.৫ কেজি 

27. : ০.৩ × ২ = কত? 

উত্তর: ০.৬ 

28. কোনো রাশিকে যখন ১০ এবং ১০০ দ্বারা ভাগ করা হয় তখন দশমিক বিন্দুর অবস্থান কী হয়? 

উত্তর: ভাজকে যত সংখ্যক শূন্য (০) থাকে দশমিক বিন্দু বামে ততঘর সরে যায়। 

29.: ২.৪ মিটার ০.১ মিটারের কত এককের সমান?  

উত্তর: ২৪। 

30. কোথায় ‘০’ লেখা অপ্রয়োজনীয়? 

উত্তর: দশমিক বিন্দুর পর 

31 : এক ইঞ্চি = কত সেমি. 

উত্তর: ২.৫৪ সেমি. 

32. একটি জমির দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থ দেওয়া আছে, ক্ষেত্রফল বের করতে কী করতে হবে? 

উত্তর: দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ গুণ করতে হবে। 

33. গুণনীয়ক কাকে বলে?

উত্তর : যে সংখ্যা দ্বারা কোনো সংখ্যাকে ভাগ করলে কোনো ভাগশেষ থাকে না, সেই সংখ্যাকে গুণনীয়ক বলে।



34. কোনো রাশিকে যখন ১০ এবং ১০০ দ্বারা ভাগ করা হয় তখন দশমিক বিন্দুর অবস্থান কী হয়? 

উত্তর: ভাজকে যত সংখ্যক শূন্য (০) থাকে দশমিক বিন্দু বামে ততঘর সরে যায়। 

35. ২.৪ মিটার ০.১ মিটারের কত এককের সমান? 

উত্তর: ২৪। 

36. কোথায় ‘০’ লেখা অপ্রয়োজনীয়? 

উত্তর: দশমিক বিন্দুর পর 

37. এক ইঞ্চি = কত সেমি. 

উত্তর: ২.৫৪ সেমি. 

38. একটি জমির দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থ দেওয়া আছে, ক্ষেত্রফল বের করতে কী করতে হবে? 

উত্তর: দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ গুণ করতে হবে  

39. যেকোনো সংখ্যার সবনিম্ন গুণনীয়ক কয়টি?

উত্তর : ২টি।

40. ১৮ এর গুণনীয়ক কয়টি ?

উত্তর : ৬টি (১, ২, ৩, ৬, ৯, ১৮)।

41.  সামান্তরিকের কর্ণদ্বয় পরস্পরের কোথায় মিলিত হয়?

উত্তর: মধ্য বিন্দুতে

42.  রম্বসের কর্ণদ্বয় পরস্পরের কোথায় মিলিত হয়?

উত্তর: মধ্য বিন্দুতে 

43 গুণনীয়ক কাকে বলে? 

উত্তর: কোনো সংখ্যার গুণনীয়ক হলো যে সংখ্যা দ্বারা ওই সংখ্যাকে ভাগ করলে কোনো ভাগশেষ থাকে না। 

44. গুণনীয়কের অপর নাম কী? 

উত্তর: উৎপাদক। 

45. গ.সা.গু.–এর পূর্ণরূপ কী? 

উত্তর: গরিষ্ঠ সাধারণ গুণনীয়ক। 

46. ল.সা.গু.–এর পূর্ণ রূপ কী? 

উত্তর: লঘিষ্ঠ সাধারণ গুণিতক। 

47. : সাধারণ গুণনীয়কগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় সংখ্যাটিকে কী বলে? 

উত্তর: গরিষ্ঠ সাধারণ গুণনীয়ক বা গ.সা.গু.। 

48. : গুণিতক কাকে বলে? 

উত্তর: কোনো সংখ্যাকে পূর্ণ সংখ্যা দিয়ে গুণ করলে যে সংখ্যাগুলো পাওয়া যায়, তাকে ওই সংখ্যার গুণিতক বলে। 

49. : মৌলিক সংখ্যা কাকে বলে? 

উত্তর: কোনো সংখ্যার গুণনীয়ক যদি ১ এবং শুধু ওই সংখ্যা হয়, তাহলে সংখ্যাটিকে মৌলিক সংখ্যা বলে। 

50. : ৪-এর ৪টি গুণিতক লেখো। 

উত্তর: ৪, ৮, ১২, ১৬। 

51. : ৫, ৬, ১১, ১২, ১৩ এখানে ৬-এর গুণিতক কত কত? 

উত্তর: ৬, ১২।

52. : রম্বসের বৈশিষ্ট্য লেখো।

উত্তর: রম্বসের কর্ণদ্বয় পরস্পরের মধ্য বিন্দুতে মিলিত হয় এবং কর্ণদ্বয় পরস্পরের ওপর লম্ব। 

53. : খোলা বাক্য কাকে বলে? 

উত্তর: একটি বাক্যকে যখন সত্য না মিথ্যা তা নির্ণয় করা যায় না, তাকে খোলা বাক্য বলে। 

54. : গাণিতিক বাক্য কাকে বলে? 

উত্তর: একটি বাক্য যখন সত্য না মিথ্যা তা নির্ণয় করা যায়, তখন তাকে গাণিতিক বাক্য বলে। 

55: বন্ধনী প্রতীকগুলো লেখো। 

উত্তর: ( ), { }, [ ]


56.: একটি ত্রিভুজের ক সংখ্যা বাহু আছে, ক-এর মান কত? 

উত্তর: তিন। 

57: একটি বর্গের খ সংখ্যক কোণ আছে, খ-এর মান কত? 

উত্তর: চার। 

58: <, =, (), +, — এগুলো কী ধরনের প্রতীক? 

উত্তর: গাণিতিক প্রতীক। 

59: +, -, × এবং এগুলো কী ধরনের প্রতীক? 

উত্তর: প্রক্রিয়া প্রতীক 

60: ‘সমান’কে প্রতীকের সাহায্যে লেখো। 

উত্তর: = 

61: ‘ক একটি জোড় সংখ্যা’—এটি কী ধরনের বাক্য? 

উত্তর: এটি একটি খোলাবাক্য। 

62: ‘খ একটি জোড় সংখ্যা’—এটি কীভাবে খোলা বাক্য হলো? 

63) ১ মিলিলিটার = কত লিটার?

উত্তর: ০.০০১ লিটার



































ঘাগটিয়া চালা জুনিয়র মডেল হাইস্কুল

বার্ষিক পরীক্ষার আংশিক (চূড়ান্ত প্রস্তুতি) - ২০২৪

শ্রেণি : ৩য় (পরীক্ষার-মান-বন্টন) https://welftioninfoshareplus.blogspot.com/

                      বিষয় : গণিত

সময়: ২ ঘন্টা ৩০ মিনিট                                     পূর্ণমান- ১০০


১। সংক্ষেপে উত্তর দাও:                                      ১×২০ = ২০

২। সমস্যার সমাধান কর : ( যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ)                         ২×১০ = ২০

৩। সমস্যার সমাধান কর :  (যে কোনো ৪ টি প্রশ্নের উত্তর দাও)                     ৪×১০ = ৪০

৪। সৃজনশীল প্রশ্ন  :                                          ১×১০ = ১০

৫। জ্যামিতি :                                      ২×৫=   ১০


তৃতীয় শ্রেণি 



1. ৫ শতক ১ দশক ২ একক এবং ২ শতক ৫ দশক ৬ একক যোগ করলে যোগফল কত হবে? (প্রয়োগ)

উত্তর: ৭৬৮ 

2. প্রত্যেক রেখায় কী আছে? (অনুধাবন)

উত্তর: অসংখ্য বিন্দু।

3.জ্যামিতি বলতে কী বুঝায়? (জ্ঞান)

উত্তর: গণিতশাস্ত্রের যে শাখায় ভূমির আকার, পরিমাপ প্রভৃতি বিষয় আলোচিত হয় তাকে জ্যামিতি বলে।

4. ৬০০০ – ৫৯৮৩ = এখানে বিয়োগফল কত? (প্রয়োগ)

উত্তর: ১৭

5.আয়তাকার বস্তুর সমতল কয়টি?

উত্তর: ৬টি।

6. ১০০০ - ৯৯৯ = কত? (প্রয়োগ)

উত্তর: ১।

7. কোন চতুর্ভুজের চারটি বাহুই সমান ও কোণগুলো সমকোণ? 

উত্তর: বর্গ।

8. গুণক নির্ণয়ের সূত্র কী? (জ্ঞান)

উত্তর : গুণক = গুণফল ➗ গুণ্য। 

9. ২১ মিটার ৮০ সেন্টিমিটার সমান কত সেন্টিমিটার? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ২১৮০ সেন্টিমিটার।

10. ১ মিটার ২৩ সেন্টিমিটার সমান কত সেন্টিমিটার? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ১২৩ সেন্টিমিটার। 

11. ভাগের শেষে যে সংখ্যা অবশিষ্ট থাকে তাকে কী বলে?

উত্তর: ভাগশেষ।

12. ২০ মিটার ২৫ সেন্টিমিটার সমান কত সেন্টিমিটার? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ২০২৫ সেন্টিমিটার।

13. যে সংখ্যা দিয়ে ভাগ করা হয় তাকে কী বলে?

উত্তর: ভাজক। 

14. বিয়োজ্য ৯৭, বিয়োগফল ১৮৭ হলে বিয়োজন কত? (প্রয়োগ) উত্তর: ২৮৪।

15. একটি পাত্রে ৮ কেজি চাল ধরে। ৬৪ কেজি চালের জন্য পাত্র লাগবে কয়টি? (প্রয়োগ)

উত্তর: ৮টি। 

16. ৪২৪ থেকে ১৫৭ বিয়োগ করলে বিয়োগফল কত? (প্রয়োগ) = _____

17. ৪৫০ পয়সাকে টাকা ও পয়সায় প্রকাশ কর। (প্রয়োগ)  

উত্তর: ৪৫০ পয়সা = ৪ টাকা ৫০ পয়সা।


18. আতিক সাহেবের মাসিক আয় ৯১২৫ টাকা। মাসিক ব্যয় ৫৮৭০ টাকা হলে তিনি প্রতি মাসে কত টাকা জমা করেন। (প্রয়োগ) উত্তর: ৩২৫৫ টাকা। 

19. ১০৫ পয়সা = কত? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ১ টাকা ৫ পয়সা। 

20. ৪২৪ থেকে ১৮৭ বিয়োগ করলে বিয়োগফল কত? (প্রয়োগ) 

21. ৭৮৯ – ৪০৬ = কত? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ৩৮৩। 

22. সুমির আছে ১২৮০ টাকা, রুমির আছে ৯৭০ টাকা। সুমির কত টাকা বেশি আছে? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ৩১০ টাকা। 

23. লাবিব ৫৮০০ টাকা হতে হাসিবকে ৩২০০ টাকা দিল। লাবিবের নিকট কত টাকা রইল? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ২৬০০ টাকা। 

24. ১০০০ থেকে ৮০০ এর পার্থক্য কত? (প্রয়োগ)

উত্তর: ২০০। 

25. ৫৩৮ - ২৫৩ = কত? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ২৮৫। 

26. ৩২৫ এর সাথে কত যোগ করলে যোগফল ৫১২ হবে? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ১৮৭। 

27. ৪৫০ থেকে কোন সংখ্যাকে বিয়োগ করলে ২৭৫ পাওয়া যাবে? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ১৭৫। 

28. দুইটি সংখ্যার যোগফল ৭২০। একটি সংখ্যা ৩৮২ হলে অপর সংখ্যাটি কত? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ৩৩৮। 

29. তাফসিরুল  সাহেবের মাসিক আয় ৭১২৫ টাকা। মাসিক ব্যয় ৩৮৭০ টাকা হলে তিনি প্রতি মাসে কত টাকা জমা করেন। (প্রয়োগ) 

উত্তর: ৩২৫৫ টাকা। 

30. ১০০০ থেকে ৮০০ এর পার্থক্য কত? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ২০০। 

31. ১০০০ - ৯৯৯ = কত? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ১। 

32. একটি বক্সে ২ হাজার, ০ শতক, ৩ দশক ও ৫ একক শলাকা আছে। উক্ত বক্সে মোট কতটি শলাকা আছে? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ২০৩৫।  

33. সৈয়দপুর গ্রামের জনসংখ্যা ৪৭২৫। পুরুষের সংখ্যা ২৯৫০ হলে নারীর সংখ্যা কত? (প্রয়োগ) উত্তর: ১৭৭৫। 

34. দুইটি সংখ্যার যোগফল ৮৪৩০। এদের একটি ৫২৭৫ হলে, অপরটি কত? (প্রয়োগ) উত্তর: ৩১৫৫ 

35. ৯৩২০ - ৭৫৪১ = কত? (প্রয়োগ) উত্তর: ১৭৭৯ 

36. হাজার কত অঙ্কের হয়? 

উত্তর: ৪ অঙ্কের। 

37.যোগ করে যে সংখ্যা পাওয়া যায় তাকে কী বলে? 

উত্তর: যোগফল। 

38. ৯৯৯৯ থেকে ১ বেশি কোন সংখ্যার? 

উত্তর: ১০০০০।  

39. ছেলের বয়স ১০ বছর এবং পিতার বয়স ৪২ বছর। ৫ বছর পর তাদের মোট বয়স কত হবে? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ৬২ বছর। 

40. একটি নার্সারিতে ৯৫০ টি চারাগাছ ছিল। এখান থেকে ৫৬০টি চারা বিক্রি করা হলো। ঐ নার্সারিতে আরও ১০০টি নতুন চারা আনা হলো। বর্তমানে নার্সারিতে কতটি চারা আছে? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ৪৯০ টি।


41. বিয়োগফল কাকে বলে? (জ্ঞান) 

উত্তর : দুইটি সংখ্যার মধ্যে বিয়োগ করে যে সংখ্যা পাওয়া যায় তাকে বিয়োগফল বলে। 

42. কোন ঘর থেকে যোগের কাজ শুরু হয়? (জ্ঞান) 

উত্তর: এককের। 

43. বিয়োজন কাকে বলে? (জ্ঞান) 

উত্তর: যে সংখ্যা থেকে অন্য সংখ্যা বিয়োগ করা হয় তাকে। বিয়োজন বলে। 

44. গুণ্য × গুণক = কী? 

উত্তর: গুণফল। 

45. কোন বিজোড় সংখ্যাকে বিজোড় সংখ্যা দ্বারা গুণ করলে গুণফল কত হবে? 

উত্তর: বিজোড়। 

46. বিজোড় সংখ্যা × জোড় সংখ্যা = ? 

উত্তর: জোড় সংখ্যা। 

47. কোনো সংখ্যাকে ০ (শূন্য) দ্বারা গুণ করলে গুণফল কত হবে? 

উত্তর: ০ (শূন্য)। 

48. গুণের বিপরীত প্রক্রিয়া কোনটি? 

উত্তর: ভাগ। 

49. গুণ্য ও গুণকের স্থান বিনিময় করলে কী একই থাকে? 

উত্তর: গুণফল। 

50. ১ ডজন আমের মূল্য ৮৪০ টাকা। ৫টি আমের মূল্য কত হবে? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ৩৫০ টাকা। 

51. ৫ কেজি লবণের দাম ৯০ হলে, ১ কেজি লবণের দাম কত? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ১৮ টাকা। 

52. সবুজ সাহেবের মাসিক আয় ৮০০০ টাকা। এক বছরে তার আয় কত? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ৯৬০০০ টাকা। 

53. এক জোড়া মুরগির দাম ৩৬০ টাকা। ৬টি মুরগির দাম কত? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ১০৮০ টাকা। 

54. একটি পাত্রে ৮ কেজি চাল ধরে। ৬৪ কেজি চালের জন্য পাত্র লাগবে কয়টি? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ৮টি। 

55. দুটি সংখ্যার গুণফল ৬২৫, একটি সংখ্যা ২৫ হলে অপর সংখ্যাটি কত? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ২৫। 

56. তোমার কাছে ৫০টি লিচু আছে। তোমার ভাই তোমাকে এর অর্ধেক লিচু দিল। তোমার কাছে মোট কতটি লিচু হলো? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ৭৫টি। 

57. ১ হালি ডিমের দাম ২৪ টাকা হলে, ১ জোড়া ডিমের দাম কত? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ১২ টাকা।  

58. একটি লাঠির দৈর্ঘ্য ১ মিটার ২০ সেন্টিমিটার হলে এর দৈর্ঘ্য কত সেন্টিমিটার? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ১২০ সেন্টিমিটার। 

59. ৪ কিলোমিটার সমান কত মিটার? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ৪০০০ মিটার। 

60. ১ মিটার সমান কত সেন্টিমিটার? (জ্ঞান) 

উত্তর: ১০০ সেন্টিমিটার। 

61.নিরানব্বই টাকা পঁচানব্বই পয়সা = কত টাকা? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ৯৯.৯৫ টাকা। 


62. ১২ মিটার ৩০ সেন্টিমিটার = কত সেন্টিমিটার? (প্রয়োগ) 

উত্তর: ১২৩০ সেন্টিমিটার। 

63. ১ টাকা কত পয়সার সমান? (জ্ঞান) 

উত্তর: ১০০ পয়সার সমান। 

64. ৩ মিটার = কত সেন্টিমিটার? (প্রয়োগ) উত্তর: ৩০০ সেন্টিমিটার। 

65. দরজার দৈর্ঘ্য পরিমাপের জন্য কোন একক ব্যবহার করা হয়? (অনুধাবন) উত্তর: মিটার। 

66. ১ মিটারকে মিলিমিটারে প্রকাশ কর। (প্রয়োগ) উত্তর: ১০০০ মিলিমিটার। 

67. ১ মি.মি. = কত সে.মি.? (অনুধাবন) 

উত্তর: সে.মি.। ১০ 

68. ৫ মিটার ৫০ সেন্টিমিটার সমান কত সেন্টিমিটার? (প্রয়োগ) উত্তর: ৫৫০ সেন্টিমিটার। 

69. দুটি সংখ্যার গুণফল ৬২৫, একটি সংখ্যা ২৫ হলে অপর সংখ্যাটি কত? 

উত্তর : ২৫ 

70. ১ ব্যাগ চিনির ওজন ১ কেজি ২৫০ গ্রাম। এটি মাপতে কী 

কী বাটখারা লাগবে? (প্রয়োগ) উত্তর: ১টি ১ কেজি, ১টি ২০০ গ্রাম ও ১টি ৫০ গ্রামের বাটখারা। 

71. ওজন পরিমাপের একক কী? (জ্ঞান) উত্তর: গ্রাম। 

72 সমকোণের চেয়ে বড় কোণকে কী বলে? 

উত্তর: স্থূলকোণ। 

73. এক জোড়া মুরগির দাম ৩৬০ টাকা। ৬টি মুরগির দাম কত? (প্রয়োগ)

উত্তর: ১০৮০ টাকা। 

74.. আয়তের বিপরীত বাহুগুলোর দৈর্ঘ্য কেমন হয়? 

উত্তর: সমান। 

75. একটি বিন্দুকে কেন্দ্র করে তার চারদিকে যে বক্ররেখা। আঁকা হয় তাকে কী বলে? 

উত্তর: বৃত্ত। 

76. দৈর্ঘ্য, প্রস্থ বা উচ্চতা না থাকলেও কেবল অবস্থান বা অস্তিত্ব আছে কোনটির? 

উত্তর: বিন্দুর। 

77. সরলরেখায় উৎপন্ন কোণ কত? 

উত্তর: ১৮০০। 

78. যেকোনো সমান তলই কী? 

উত্তর: সমতল। 

79. গুণের বিপরীত প্রক্রিয়া কী?

উত্তর: ভাগ। 

80. বিন্দুর চলার পথকে কী বলে? (জ্ঞান) 

উত্তর: রেখা। 

81. মিতি শব্দের অর্থ কী? (জ্ঞান) 

উত্তর: পরিমাপ। 

82. জ্যা শব্দের অর্থ কী? (জ্ঞান) 

উত্তর : ভূমি। 

83. গুণক কাকে বলে? (জ্ঞান)

উত্তর: যে সংখ্যা দ্বারা গুণ করা হয় তাকে গুণক বলে। 

84. ঘনকের তল কয়টি? (জ্ঞান) 

উত্তর: ঘনকের তল ৬টি। 

85. ঘনকের বাইরের অংশকে আমরা কী বলি? (জ্ঞান) 

উত্তর: ঘনকের বাইরের অংশকে আমরা তল বলি। 

86. গুণ্য নির্ণয়ের সূত্র কী? (জ্ঞান)

উত্তর: গুণ্য = গুণফল ➗গুণক। 

87. বিন্দুর একটি বৈশিষ্ট্য লেখ। (জ্ঞান) 

উত্তর : শুধু অবস্থান আছে।


কিছু প্রয়োজনীয় নোট :


সাধারণ নাম + বৈজ্ঞানিক নাম (scientific names) & বাংলা বানান

ধান Oryza sativa (অরেজা সেটিবা/ছেটিভা) অরিযা সেটিভা / অরাইজা সেটিভা |এ্যারিজা সেটিভা

পাট Corchorus capsularis (কর্করাস কেপ্সুল্যারিস) করচোরাস ক্যাপসুলারিস / কোকরাস কেপ্সুল্যারিস।

আম Mangifera indica (ম্যান্গিফেরা ইন্ডিকা) মেঙ্গিফেরা ইন্ডিকা

কাঁঠাল Artocarpus heterophyllus ( আরটুকারপাস হেটারো ফাইলাস) আর্টওকারপাস হেটারে ফাইলাস

শাপলা Nymphaea nouchali ( নেইমফেয়া নোচালি) নিম ফিয়া নাওচালি

জবা Hibiscus rosa-sinensis ( হ্যাবেসকাস /  হ্যাবিসকাস রোজা সিনানসিস) মেলানোস-স্টেকট্যাস) (Bufo melanostictus) (ভেফু মেলানোস্টেকট্যাস)

দোয়েল Copsychus saularis  (কোসাইক্যাস সোলারিস)

রয়েল বেঙ্গল টাইগার Panthera tigris ( প্যানথেরা টাইগারিস)

মানুষ     Homo sapiens (হোমোসেপিয়্যান্স)



ডোপামিন: ‘গুড ফিলিং'


ডোপামিন হরমোনকে বলা হয় ‘গুড ফিলিং’ হরমোন। এটি অনেকাংশে আমাদের ভালো লাগা নিয়ন্ত্রণ করে। প্রেম ও প্রশংসা শরীরে ডোপামিন বাড়িয়ে দেয়। মানুষ প্রেমে পড়লে, প্রিয়জনের সঙ্গে সময় কাটালে, কোনো চ্যালেঞ্জ পূর্ণ করলে, অভিনন্দন বার্তা পেলে অ্যাড্রিনাল গ্রন্থি থেকে সরাসরি ডোপামিন নিঃসরণ হওয়া শুরু হয়। বিজ্ঞানীদের গবেষণায় উঠে এসেছে যে, ডোপামিনে মোট ২০০ প্রকার রিসেপ্টর জিন থাকে। যা ব্যক্তির আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং তাৎক্ষণিক মেজাজ ভালো করে দেয়। তাছাড়া পুষ্টিকর খাবার ও শরীরচর্চার পাশাপাশি নিজের প্রতি যত্নবান হলে, কাজ বা চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়ে শেষ করলে, লক্ষ্য অর্জন করলে, নিজের জয় উদ্‌যাপন করলে শরীরে ডোপামিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। মন ভালো করতে সপ্তাহে অন্তত দুই দিন কোকোয়া সিড থেকে তৈরি ডার্ক চকলেট খাওয়ার অভ্যাস করা যেতে পারে।


সেরোটোনিন: বিপাকীয় নিয়ন্ত্রণ


মানব শরীরের বিপাকীয় নিয়ন্ত্রণ সেরোটোনিনের হাতে। পাশাপাশি, মেজাজ, আহার-নিদ্রা, ক্ষুধা, মনে রাখা ইত্যাদি কার্যাবলি সেরোটোনিনের দ্বারা প্রভাবিত হয়। এই হরমোনটি টেনশন বা দুশ্চিন্তা কমাতেও ভূমিকা রাখে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, যিনি যত প্রকৃতির কাছাকাছি থাকবেন তার শরীরে তত বেশি সেরোটোনিন উৎপন্ন হবে। সকালবেলায় রৌদ্রস্নান, জগিং বা ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ, সাঁতার বা সাইকেলিং এবং যোগব্যায়ামের অভ্যাস করলে শরীরে সেরোটোনিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। তাছাড়া পালংশাক, লেটুস, বিট, গাজর, বিভিন্নপ্রকার বাদাম শরীরে সেরেটোনিনের মাত্রা বাড়াতে ভূমিকা রাখে।







সত্যের সন্ধানে বলিষ্ঠ, সত্য প্রকাশে নির্ভীক... নবীন- প্রবীন লেখীয়োদের প্রতি আহ্বান: সাহিত্য সুহৃদ মানুষের কাছে ছড়া, কবিতা, গল্প, ছোট গল্প, রম্য রচনা সহ সাহিত্য নির্ভর আপনার যেকোন লেখা পৌঁছে দিতে আমাদেরকে ই-মেইল করুন- editorial.tdse@gmail.com লেখার সাথে আপনার নাম ঠিকানা, যোগাযোগ নাম্বার যুক্ত করে দিয়েন- সম্ভব হলে নিজের ছবি + লেখার সাথে মানানসই ছবি। ইংরেজি লেখা পাঠাতে ও এই ই-মেইল টি ব্যাবহার করতে পারেন। ✉️ই-মেইল: editorial.tdse@gmail.com - ধন্যবাদ